রাজনীতি

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান-ব্যক্তির শোক

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ব্যক্তি। অসংখ্য সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, প্রতিষ্ঠানের পক্ষেও শোক জানানো হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গভীর শোক জানিয়েছেন। এরই মধ্যে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও একদিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে মারা যান আপসহীন এ নেত্রী।

তার মৃত্যুর পর দেশজুড়ে যেন শোকের ছায়া নেমেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো হয়ে উঠেছে শোক প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম। শোক জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। ফেসবুকের টাইমলাইনজুড়ে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর। সবাই শোক জানাচ্ছেন দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীর প্রতি।

শোক জানানো ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের একাংশ

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আব্দুল লতিফ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান ও মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফের সাজ্জাদানশীন ড. শাহজাদা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূইয়া, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী প্রমুখ।

এছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, এনসিপির যুব উইং জাতীয় যুবশক্তি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।

অন্যান্য সংগঠনের মধ্যে শোক জানিয়েছে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, এফবিসিসিআই, বিটিএমএ, ডিসিসিআই, ডিএসই, বেসিস, রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটসহ বিভিন্ন সংগঠন।

এএসএ/বিএ/এএসএম