১৯ ওভার শেষে রান ছিল ৫ উইকেটে ১৫৩। শেষ ওভারে আবদুল সামাদ ঝলক দেখালেন। সন্দিপ শর্মার ওই ওভারে চার ছক্কা হাঁকালেন ডানহাতি এই ব্যাটার। তার ১০ বলে ৩০ রানের ক্যামিওতে ভর করে ৫ উইকেটে ১৮০ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করালো লখনৌ সুপার জায়ান্টস। অর্থাৎ জিততে হলে রাজস্থান রয়্যালসকে করতে হবে ১৮১।
জয়পুরে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে লখনৌ সুপার জায়ান্টসের এইডেন মার্করাম ঝোড়ো শুরু করলেও টপঅর্ডারের বাকি ব্যাটাররা সুবিধা করতে পারেননি। মিচেল মার্শ ৬ বলে ৪, নিকোলাস পুরান ৮ বলে ১১ আর রিশাভ পান্ত ৯ বল খেলে ফেরেন মাত্র ৩ রানে।
৩১ বলে ফিফটি করেন মার্করাম। ৫৪ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর আয়ুশ বাদোনির সঙ্গে জুটি গড়েন তিনি। এই জুটিতে আসে ৪৯ বলে ৭৬ রান।
৪৫ বলে ৫ বাউন্ডারি আর ৩ ছক্কায় ৬৬ করে থামেন মার্করাম। ৩৪ বলে ৫ চার আর ১ ছক্কায় ৫০ করেন আয়ুশ। কিন্তু এই দুজন ছাড়া বাকিরা দলের জন্য সেভাবে অবদান রাখতে না পারায় অল্পতেই থামার শঙ্কায় ছিল লখনৌ।
কিন্তু শেষ ওভারে আবদুল সামাদ চমক দেখিয়েছেন। ১০ বলে ৪ ছক্কায় তার ৩০ রানের ইনিংসটি লখনৌকে এনে দিয়েছে স্বস্তি।
এমএমআর