প্রেমিকের গান শুনে প্রেমিকার হালগান গেয়ে মলির প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করল জলিল। তারপর গদগদ স্বরে বললো—জলিল: প্রিয়তমা, কেমন গাইলাম বলো তো?মলি: তোমার তো টেলিভিশনে গান গাওয়া উচিত।জলিল: সত্যি?!মলি: হ্যাঁ। সে ক্ষেত্রে আমি অন্তত টিভিটা বন্ধ করে দিতে পারব।
Advertisement
****
সবজান্তার ইনকাম সোর্সশিক্ষক: তুমি তো দেখছি কিছুই পারো না। শোনো কাউকে বলবে না যে তুমি কিছু জানো না। বলবে তুমি সব জানো। মনে থাকবে তো?বল্টু: হ্যাঁ, স্যার।বল্টু বাড়িতে ফিরল। ফিরেই মা-কে সামনে পেল।বল্টু: মা আমি সব জানি।মা: আরে ধুর বোকা। তোর পাশের বাড়ির আঙ্কেল তো শুধু চা খেতে এখানে আসেন। এর বেশি কিছু না। এই নে ১০০ টাকা। মুখ বন্ধ রাখিস।বল্টু তো অবাক! পরে বড় দিদির সামনে এসে দাঁড়াল।বল্টু: দিদি, আমি সব জানি।দিদি: বাঁদর ছেলে কোথাকার! তোর রাজুদা শুধু পরীক্ষার সাজেশন নেওয়ার জন্য আসে। এর বেশি কিছু না। এই নে ২০০ টাকা। কাউকে কিছু বলবি না।বল্টু এবার বৌদির কাছে গেল।বল্টু: বৌদি, আমি সব জানি।বৌদি: এক চড় দেব। সব জানিস যখন মুখ খুলিস কেন? এই নে ৫০০ টাকা, মুখ খুলবি না।বল্টু তো খুশিতে আত্মহারা।তারপর বল্টু তার বাড়ির প্রতিবেশীর কাছে গেল।বল্টু: কাকু কাকু আমি সব জানি।প্রতিবেশী: (অশ্রুসিক্ত হয়ে) সব জানিস যখন তাহলে আর কাকু বলে ডাকছিস কেন? আয় খোকা,আমার বুকে আয়।
****
Advertisement
কৃপণের কলা কেনারাজা মিয়া বড়ই কৃপণ। একবার তিনি গেছেন কলা কিনতে—রাজা মিয়া: কী ভাই, এই ছোট্ট কলাটার দাম কত?বিক্রেতা: তিন টাকা।রাজা মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বল?বিক্রেতা: বলেন কী! কলার ছোকলার দামই তো দুই টাকা।রাজা মিয়া: এই নাও এক টাকা। ছোকলা রেখে আমাকে কলাটা দাও!
কেএসকে/এমএস