আফিফ হোসেন ধ্রুব ২৩ বলে ৩টি চার আর ২টি ছক্কায় খেললেন ৩৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস। তারপরও ১৫ ওভার শেষে ১০৮ রান ছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বোর্ডে। ২০ ওভার শেষে সেই রান দাঁড়িয়েছে ৬ উইকেটে ১৬৮।
Advertisement
শেষ ৫ ওভারে কুর্তিস ক্যাম্ফারের ব্যাটে চড়ে ৬০ রান যোগ করেছে চট্টগ্রাম। এর মধ্যে ১৯তম ওভারে কামরুল ইসলাম রাব্বিকে ১৬ আর শেষ ওভারে সাকিব আল হাসানের বলে ১৮ রান তোলেন চট্টগ্রামের ব্যাটাররা। জিততে হলে ফরচুন বরিশালকে করতে হবে ১৬৯।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিং করতে নামে চট্টগ্রাম। ওপেনার মেহেদি মারুফ (৫) আর ওয়ান ডাউন উম্মুক্ত চাঁদ (১৬) খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি।
আরেক ওপেনার ম্যাক্স ও'দাউদ খেলেন ৩৪ বলে ৩৩ রানের ধীর ইনিংস। অধিনায়ক শুভাগতহোম আউট হন ২ করে।
Advertisement
তবে আফিফ শুরু থেকেই মারমুখী ছিলেন। তিনি ফেরার পর দায়িত্ব কাঁধে নেন কুর্তিস ক্যাম্ফার। ২৫ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় ৪৫ রানে অপরাজিত থাকেন এই আইরিশ। ১৯ বলে একটি করে চার-ছক্কায় হার না মানা ২০ করে ইরফান শুক্কুর।
বরিশালের পেসার খালেদ আহমেদ ২৬ রানে নেন ২টি উইকেট। কামরুল রাব্বি ২ উইকেট পেলেও খরচ করেন ৩৮ রান।
এমএমআর/এএসএম
Advertisement