দেশজুড়ে

ফরিদপুর-১: ঈগলের মাঠ জমজমাট

ফরিদপুর-১ আসনে জমজমাট প্রচারণা চালাচ্ছেন আরিফুর রহমান দোলন। ঈগল মার্কার এ প্রার্থীর প্রতি আস্থা রাখছেন ভোটাররা। গত দুই দশক ধরে ইতিবাচক কর্মকাণ্ড আর মানুষের পাশে থাকায় দোলন জনসমর্থনে এগিয়ে।

প্রথমবারের মতো সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া আরিফুর রহমান দোলন একাধারে সাংবাদিক, উদ্যোক্তা ও রাজনীতিক। তরুণ এ নেতা ফরিদপুর-১ আসন নিয়ে বিস্তর উন্নয়ন পরিকল্পনা করেছেন।

ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করে আসা দোলন গত দুই দশক ধরে ঘুরে বেড়িয়েছেন আলফাডাঙ্গা-বোয়ালমারী মধুখালীর গ্রামে গ্রামে। শুনেছেন মানুষের সুখ-দুখের কথা। গরীব-দুখী-মেহনতী মানুষের পাশে ছিলেন। চেষ্টা করে যাচ্ছেন তাদের জীবনমান উন্নয়নে।

আলফাডাঙ্গা উপজেলার কামার গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মুন্সী পরিবারের সন্তান দোলন। বৃটিশ আমল থেকে সমাজসেবায় পরিবারটির ঐতিহাসিক ভূমিকা রয়েছে। ফলে দোলনের রয়েছে প্রপিতামহ কাঞ্চন মুন্সীর মতো সমাজসেবার স্বভাব।

এসব কারণে নির্বাচনী মাঠে দোলন যেখানেই যাচ্ছেন জমে যাচ্ছে প্রচারণা। ঈগল মার্কার স্লোগান দিয়ে স্বাগত জানাচ্ছেন স্বতন্ত্র এ প্রার্থীকে। দোলনকে এমপি নির্বাচিত করার প্রত্যাশা রেখে বক্তব্য দিচ্ছেন স্থানীয় রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতারা।

স্থানীয় নেতারা বলছেন, আলফাডাঙ্গা-বোয়ালমারী-মধুখালীর প্রত্যন্ত এলাকায় গেলেও দোলনের হাতের ছোঁয়া পাওয়া যায়। তিন উপজেলায় হাজার হাজার মানুষকে বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা, কম্বল বিতরণ, ছাতা বিতরণ, শিক্ষিত তরুণ-তরুণীদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, করোনাকালে খাদ্য সহায়তা, পাঠাগারগুলোতে বই বিতরণসহ দোলনের অজস্র মানবিক কর্মকাণ্ড।

এছাড়াও দোলন নিজ অর্থায়নে মাদক সচেতনতায় সমাবেশ, রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কার ও উন্নয়ন করার পাশাপাশি ভূমিকা রেখেছেন সরকারিভাবে টিটিসি স্থাপন এবং বীরশ্রেষ্ঠ আবদুর রউফ স্মৃতি কমপ্লেক্স সংস্কারে।

স্থানীয়রা বলছেন, জনপ্রতিনিধি না হয়েও দুই দশক ধরে দোলন যে জনসেবা করেছেন, এমপি হলে আরও বেশি জনসেবা করবেন।

এমএইচআর