তথ্যপ্রযুক্তি

ঈদে কিনতে পারেন সেরা যে ৫ ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন

ঈদে পোশাকের পাশাপাশি অনেকেই নতুন স্মার্টফোন, ইয়ারবাড বা স্মার্ট অন্যান্য গ্যাজেট কিনে থাকেন। এই সময় যেহেতু হাতে একটু বাড়তি টাকা থাকে আবার বিভিন্ন নতুন পণ্য বাজারে আসে, সেই সঙ্গে পুরোনো মডেলের ছাড়ও থাকে। তাই স্মার্টফোন বা অন্যান্য গ্যাজেট কেনার উপযুক্ত সময় হতে পারে ঈদ।

যেহেতু বর্ষাকাল চলেই আসছে। যখন তখন পড়তে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টিতে। তাই ওয়াটারপ্রুফ স্মার্টফোন কিনতে পারেন। চলুন এমন কিছু স্মার্টফোন সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৪৪০০০ এমএএইচ ব্যাটারি ও ফাস্ট চার্জিং ক্ষমতাসম্পন্ন এই ফোনের স্ক্রিন ৬.২ ইঞ্চি। এর অত্যাধুনিক ফিচার ও ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট ব্যবহারকারীদের কাছে একে চূড়ান্ত আকর্ষণীয় করে তুলেছে। এই ফোনটি সঙ্গে থাকলে নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন বৃষ্টির দিনগুলোতে।

আরও পড়ুন

স্মার্টফোনের রং বলে দেবে আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন

আইফোন ১৫অ্যাপলের এই ফোনটি পানি ও ধুলার সঙ্গে লড়তে সক্ষম। ৬.১ ইঞ্চির স্ক্রিন ও অ্যাপলের এ১৬ বায়োনিক চিপসেট। ডুয়াল ক্যামেরা সেট আপ। ৪৮ এমপি প্রধান সেন্সর। বৃষ্টির দিনে পানিতে ভিজলেও এই ফোনের কিছুই হবে না।

রেডমি নোট ১৩ প্রো+ ৫জি৬.৬৭ ইঞ্চি স্ক্রিন। ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট। ট্রিপল ক্যামেরা। ২০০ এমপি প্রধান সেন্সর। এতে ৬.৬৭ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে রয়েছে, যাতে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট, ১০০০নিটস উজ্জ্বলতা সাপোর্ট করে। প্রসেসর হিসেবে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৬০৮০ রয়েছে। এতে এমআইইউআই ১৪ অ্যান্ড্রয়েড ১৩ সফটওয়্যার দেওয়া হয়েছে। আকর্ষণীয় সব রঙে পাওয়া যায়।

মোটোরলা এজ ৪০ নিও৬.৫৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে। ১৪৪ হার্জ রিফ্রেশ রেট। মোটোরোলা এজ ৪০ নিও ৫জি ফোনে রয়েছে একটি ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৬৮ ওয়াটের ওয়্যারড ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট। মোটোরোলার নতুন ফোন একটি IP68 রেটিং প্রাপ্ত ডাস্ট অ্যান্ড স্প্ল্যাশ রেজিসট্যান্ট ডিভাইস। অর্থাৎ ধুলা এবং পানির ঝাপটায় এই ফোন নষ্ট হবে না।

ভিভো এক্স১০০ ৫জি৬.৭৮ ইঞ্চি ডিসপ্লে। ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট। এটির রেটিংও আইপি৬৮। স্মার্টফোনটির মূল আকর্ষণ বলতে পারেন এটির ক্যামেরা। সঙ্গে রয়েছে ঝকঝকে ৮টি লিপটো অ্যামোলেড ডিসপ্লে এবং শক্তিশালী ৫,৪০০ এমএএইচ ব্যাটারি ব্যাকআপ।নির্বিঘ্নে এই ফোনটিও হতে পারে আপনার নির্ভরযোগ্য সঙ্গী।

আরও পড়ুন

সেটিংস বদলে ফোনের স্টোরেজ খালি করবেন যেভাবে একটি স্মার্টফোনের গড় আয়ু কত?

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

কেএসকে/এমএস