সৌদি সরকার নির্ধারিত ১৮ এপ্রিলের সর্বশেষ সময়সীমা শেষ হলেও সরকারি বেসরকারি পর্যায়ে হজ গমনেচ্ছু যাত্রীদের ভিসা কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (হজ) মামুন আল ফারুক।
Advertisement
তিনি জানান, চলতি বছর সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৮৭ হাজার ১০০ জন হজযাত্রীর কোটা নির্ধারিত রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি পর্যায়ে ৫ হাজার ২০০ জন ও বেসরকারি পর্যায়ে ৮১ হাজার ৯০০ জনের কোটা নির্ধারিত।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা জানান।
আরও পড়ুন নির্বিঘ্নে ধর্ম পালনে ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ বড় ভূমিকা রাখবেমামুন আল ফারুক বলেন, আজ দুপুর ২টা পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সরকারি পর্যায়ে নির্ধারিত ৫ হাজার ২০০ জনের কোটার মধ্যে ৪ হাজার ৯৯৫ জন ভিসা পেয়েছেন। আর বেসরকারি পর্যায়ে নির্ধারিত ৮১ হাজার ৯০০ জনের মধ্যে ৫৮ হাজার ৭৭৭ জন ভিসা পেয়েছেন। ভিসা কার্যক্রম চলমান।
Advertisement
তিনি জানান, সৌদি সরকার নতুন একটি পদ্ধতি চালু করায় তাদের সেই পদ্ধতিতে কিছুটা দীর্ঘসূত্রতা ছিল। ফলে তাদের কারণেই হজযাত্রীদের ভিসা হতে দেরি হয়। সৌদি সরকারের বেঁধে দেওয়া ১৮ এপ্রিলের সময়সীমা শেষ হলেও এখন পর্যন্ত তারা কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার জন্য অ্যাপস ওপেন রেখেছে এবং হজযাত্রীদের ভিসা পাওয়া অব্যাহত রয়েছে।
সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নির্ধারিত কোটার সব হজযাত্রী হজ করতে পারবেন বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এমইউ/ইএ/এএসএম
Advertisement