ফিফার সেরা একাদশে চার ফরোয়ার্ড, নেই বর্ষসেরা গোলরক্ষক
বর্ষসেরা একাদশে ব্যাখ্যাতীত সব কাণ্ড ঘটিয়েছে ফিফা। সাম্প্রতিক সাধারণত যেকোনো একাদশে রাখা হয় তিনজন ফরোয়ার্ড। কিন্তু সোমবার সুইজারল্যান্ডের জুরিখে ঘোষিত ৩-৩-৪ ফরমেশনের ফিফপ্রো বর্ষসেরা একাদশে নেওয়া হয়েছে চারজন ফরোয়ার্ড।
ব্যতিক্রমী পরিকল্পনা কিংবা অন্যরকম ফরমেশনের চিন্তায় একই একাদশে চার ফরোয়ার্ড নেওয়া তাও খুব একটা বিস্ময়কর নয়। কিন্তু বর্ষসেরা গোলরক্ষক হিসেবে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে যাকে, সেই এডুয়ার্ডো মেন্ডিকে আবার রাখা হয়নি বর্ষসেরা একাদশে।
এ তো গেলো পুরুষদের বর্ষসেরা একাদশের কথা। নারী বর্ষসেরা একাদশে জায়গা হয়নি বার্সেলোনা নারী দলের একজন ফুটবলারেরও। অথচ গত বছর ট্রেবল জিতেছে বার্সেলোনা। এমনকি বর্ষসেরা নারী ফুটবলারের দৌড়ে প্রথম তিনজনই ছিল বার্সেলোনার।
পুরুষদের বর্ষসেরা একাদশে চার ফরোয়ার্ড হলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, আর্লিং হলান্ড, রবার্ট লেওয়ানডস্কি ও লিওনেল মেসি। আর এই একাদশের গোলরক্ষক হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে ইতালির জিয়ানলুইজি ডন্নারুমাকে। যদিও বর্ষসেরা গোলরক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন মেন্ডি।
ফিফপ্রো বর্ষসেরা একাদশ:
গোলরক্ষক: জিয়ানলুইজি ডন্নারুম্মা (এসি মিলান/পিএসজি/ইতালি)
ডিফেন্ডার: ডেভিড আলাবা (বায়ার্ন মিউনিখ/রিয়াল মাদ্রিদ/অস্ট্রিয়া), রুবেন ডিয়াজ (ম্যানচেস্টার সিটি/পর্তুগাল), লিওনার্দো বনুচ্চি (জুভেন্টাস/ইতালি)
মিডফিল্ডার: জর্জিনহো (চেলসি/ইতালি), এনগোলো কান্তে (চেলসি/ফ্রান্স), কেভিন ডে ব্রুইন (ম্যানচেস্টার সিটি/বেলজিয়াম)
ফরোয়ার্ড: ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো (জুভেন্টাস/ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড/পর্তুগাল), আর্লিং হলান্ড (বরুশিয়া ডর্টমুন্ড/নরওয়ে), রবার্ট লেওয়ানডস্কি (বায়ার্ন মিউনিখ/পোল্যান্ড) ও লিওনেল মেসি (বার্সেলোনা/পিএসজি/আর্জেন্টিনা)।
এসএএস/জেআইএম
