নিজের প্রাণ না বাঁচিয়ে সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হন যিনি
০৫:৪০ এএম, ০৩ এপ্রিল ২০২৩
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলাধীন দেওটি ইউনিয়নের বাগপাঁচড়া গ্রামে ১৯৩৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন রুহুল আমিন। মুক্তিযুদ্ধের গোটা সময় তিনি জীবন বাজি রেখে লড়েছেন শত্রুদের বিরুদ্ধে। চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র ৬ দিন আগে ১০ ডিসেম্বর খুলনার রুপসায় শাহাতাদ বরণ করেন এই বীর যোদ্ধা।
রুহুল আমিন ১৯৫০ সালে নাবিক হিসেবে পাকিস্তান নৌবাহিনীতে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে এপ্রিল মাসে তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পিএনএস বখতিয়ার ত্যাগ করে ভারতের ত্রিপুরা সীমান্ত দিয়ে ২ নম্বর সেক্টরে যোগ দেন। সেখানে স্থল যুদ্ধে একাধিকবার অংশগ্রহণ করে সাফল্য অর্জন করেন তিনি। পরে যুদ্ধ জাহাজ ‘পলাশ’ এর আর্টিফিসার অফিসার হিসেবে দায়িত্ব নেন। ১০ ডিসেম্বর তারা খুলনা শিপইয়ার্ডের কাছাকাছি পৌঁছালে শত্রু পক্ষের বোমারু বিমান যুদ্ধ জাহাজে আঘাত হানে। রণতরী ‘পলাশ’ ত্যাগ করে প্রাণ বাঁচানো সহজ ছিল। কিন্তু বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন তা না করে সম্মুখ যুদ্ধ শুরু করেন। বীরের মতো যুদ্ধ করে দেশকে শত্রুমুক্ত করতে শহীদ হন।

তেল-কয়লার দাম বাড়ায় লোডশেডিং বেড়েছে : ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

নদ-নদীতে বাড়ছে লবণাক্ততা, কমছে ফসলি জমি

১ মিনিটে আজকের বাংলাদেশ || Jago News

‘সি’ ইউনিটে পাসের হার ৪১.৩৫

‘শুধু বিল্ডিং বানালেই হবে না, শিক্ষা কার্যক্রমের গতি বাড়াতে হবে’

আজকের খেলার খবর || Jago News Sports

বিএনপি-আওয়ামী লীগপন্থি আইনজীবীদের ধাক্কাধাক্কি, কর্মসূচি পণ্ড

ড. ইউনূসের কর ফাঁকির মামলা আপাতত শুনবেন না হাইকোর্ট

আদালত অবমাননা ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ: হাইকোর্ট
