জাতীয়

চ্যালেঞ্জ থাকলেও জবাবদিহির মাধ্যমে মানবাধিকারে অগ্রগতি সম্ভব

বাংলাদেশে মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় নিজেদের অব্যাহত অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে যুক্তরাজ্য। দেশ‌টি বল‌ছে, এক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ থাকলেও সংলাপ, জবাবদিহি ও সমন্বিত পদক্ষেপের মাধ্যমে অগ্রগতি সম্ভব।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে এক বার্তায় এ কথা বলেছে।

বার্তায় বলা হয়, মানবাধিকার বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার ভিত্তি। অধিকার, আইনের শাসন ও সুশাসনের প্রতি শ্রদ্ধা বিনিয়োগ আকর্ষণ ও উদ্ভাবন উৎসাহিত করে এবং নারীদের পূর্ণ অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে।

মানবাধিকার বিভ্রান্তিকর তথ্য ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সক্রিয় নাগরিক সমাজ গড়ে তুলে নিরাপত্তা জোরদার করে। এটি উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করে, জবাবদিহিমূলক সেবা নিশ্চিত করে ও সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দেয়। পাশাপাশি সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতা প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, যোগ করা হয় বার্তায়।

এতে আরও বলা হয়, মানবাধিকার জলবায়ু কার্যক্রমের ক্ষেত্রেও অপরিহার্য। কারণ এটি ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়কে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম এবং জীবন ও জীবিকা রক্ষায় ন্যায্য ও স্বচ্ছ সমাধান নিশ্চিত করে।

বার্তায় জানা‌নো হয়, যুক্তরাজ্য অংশীদারদের সঙ্গে এমন ভবিষ্যৎ গড়তে চায় যেখানে প্রত্যেক ব্যক্তি মর্যাদা, সমতা ও ন্যায়বিচার ভোগ করবে।

জেপিআই/একিউএফ