বয়স্ক নাগরিকের সংখ্যা বাড়ায়, কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা কমছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনে। কর্মক্ষম নাগরিকদের এ শূন্যস্থান কিভাবে পূরণ হবে কিংবা তা দেশের অর্থনীতিতে কতটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে শঙ্কায় বিশ্লেষকরা। এদিকে, এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিদেশি কোম্পানিগুলো রমরমা ব্যবসা করছে চীনের স্বাস্থ্যখাতকে ঘিরে।যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দেয়ার পথে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন। কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতির অস্থিরতার কারণে কয়েকমাস ধরেই ধীরগতি চলছে চীনা অর্থনীতিতে। ধীরগতিকে আরো স্থিতিশীল রাখতে এরইমধ্যে উঠে এসেছে আরেক চাঞ্চল্যকর তথ্য। ২০৩০ সাল নাগাদ দেশটিতে ৬৫ এবং তার চেয়ে বেশি বয়সী লোকের সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে অন্তত ২২ কোটিতে। যা দেশটির মোট জনসংখ্যার অন্তত ২৫ শতাংশ। এত বেশি সংখ্যক লোক অবসর গ্রহণ করায় চীনের উৎপাদন খাত ঝুঁকির মুখে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। তবে একসঙ্গে এতো মানুষ অবসরের বয়স সীমায় যাচ্ছে বলে হঠাৎ করেই তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টিও নজরে এসেছে।বিশেষজ্ঞ জ্যাসন সু বলেন, `স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে চীনা সরকার ঔষুধের দাম কমিয়ে দিতে পারে কিংবা দাম কমিয়ে দিকে পারে কিন্তু তাতে উপকার নাও হতে পারে।`এআরএস/এমএস