ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ক্যাম্পাস

ডিইউজে সভাপতি

বিগত সময়ে গণমাধ্যমগুলো স্বৈরাচারী শাসকের তেলবাজি করেছে

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক | জবি | প্রকাশিত: ০৬:০৬ পিএম, ২০ জুন ২০২৫

বিগত সময়ে গণমাধ্যমগুলো স্বৈরাচারী শাসকের তেলবাজি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি শহিদুল ইসলাম।

তিনি বলেন, মূলধারার গণমাধ্যমের একটি অংশ জনগণকে ভুল তথ্য দিয়েছে। কিন্তু কিছু কিছু গণমাধ্যম তাদের নৈতিকতা বজায় রেখেছে।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

শুক্রবার (২০ জুন) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির দুই দশকে পদার্পণ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে গণমাধ্যম ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন জবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহতাব হোসেন লিমন।

জবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ইমরান হুসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শহিদুল ইসলাম বলেন, আজ যারা ক্যাম্পাসে সাংবাদিকতা করেন তারা জুলাই গণঅভ্যুত্থানে জোরালো ভূমিকা পালন করেছেন। তবে বড় মিডিয়াগুলোর অধিকাংশ সাংবাদিক ফ্যাসিবাদ টিকিয়ে রাখার জন্য তোষামোদি করে ভুল সংবাদ প্রকাশ করেছে।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

তিনি বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য অনেক সাংবাদিক জীবন দিয়েছেন। বাংলাদেশ গড়তে দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে। দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে।

অতীতের সরকার দুর্নীতির কারণে দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করেছিল। তারা দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে। ফলে এখন দুর্নীতিকে চ্যালেঞ্জ করতে হবে আমাদের, যোগ করেন এ সাংবাদিক নেতা।

বিজ্ঞাপন

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন, শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন এবং বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী।

আলোচনা সভায় আমন্ত্রিত আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ নিজামুল হক নাঈম, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ।

তৌফিক হোসেন/কেএসআর/এএসএম

বিজ্ঞাপন