ভিডিও EN
  1. Home/
  2. অর্থনীতি

বাণিজ্যমেলা

৭০০ টাকায় মিলছে ছোটদের ব্লেজার, বড়দের ২০০০

উপজেলা প্রতিনিধি | সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) | প্রকাশিত: ০৪:০০ পিএম, ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

চলছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার ২৮তম আসর। এবারের মেলায় বিভিন্ন স্টলে শোভা পেয়েছে বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী। বিশেষ ছাড়ে বিক্রি হচ্ছে এসব পণ্য। এর মধ্যে ২০ শতাংশ ছাড়ে বিক্রি হচ্ছে নানান কোট-ব্লেজার। ছাড়ে এসব কোর্ট-ব্লেজার কিনতে স্টলগুলোতে ভিড় করছেন ক্রেতারা।

তবে বর্তমানে শীতের প্রকোপ না থাকায় এবার কোট-ব্লেজারের চাহিদা কম। ফলে বেচাকেনা আগের তুলনায় কম বলে দাবি করছেন ব্যবসায়ীরা।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় কোট-ব্লেজারের বিভিন্ন স্টলে সরেজমিনে এমনই চিত্র দেখা যায়।

jagonews24

সরেজমিনে দেখা যায়, এসব স্টলে ছাড় দিয়ে বিভিন্ন কাপড়ের ব্লেজার সাড়ে ৪ হাজার টাকার পরিবর্তে ২৮০০ টাকা, ৩২০০ টাকার ব্লেজার ২২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বাচ্চাদের বিভিন্ন ব্লেজার ৭০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ইসমাইল হোসেন নামে এক ক্রেতা জাগো নিউজকে বলেন, শীত কম থাকলেও দুটো কোট কিনলাম। সবসময় তো এমন অফার পাওয়া যায় না।

আব্দুল্লাহ নামে আরেক ক্রেতা বলেন, এবারের মেলায় নানা রংবেরঙের কোট-ব্লেজার পাওয়া যাচ্ছে। পছন্দ হলে কয়েকটি কিনে রাখবো।

‘সেভাইল রো’ প্যাভিলিয়নের ইনচার্জ শাহাবুদ্দিন বলেন, এবার দেরি করে বাণিজ্যমেলা শুরু হওয়ায় বর্তমানে শীত নেই বললেই চলে। তাই কোট-ব্লেজার কেনায় আগ্রহ কম ক্রেতাদের। বর্তমানে ২০ শতাংশ ছাড়ে মিলছে কোট-ব্লেজার। আশা করছি, শেষের দিকে ক্রেতাদের ভালো সাড়া পাবো।

jagonews24

এবারের বাণিজ্যমেলায় দেশি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক, ইরান, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশ অংশ নিয়েছে। মেলায় এসব দেশের বস্ত্র, মেশিনারিজ, কার্পেট, কসমেটিকস অ্যান্ড বিউটি এইডস, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস, ফার্নিচার, পাট ও পাটজাত পণ্য, গৃহসামগ্রী, চামড়া/আর্টিফিসিয়াল চামড়া ও জুতাসহ চামড়াজাত পণ্য, স্পোর্টস গুডস, স্যানিটারি ওয়্যার, খেলনা, স্টেশনারি, ক্রোকারিজ, প্লাস্টিক, মেলামাইন পলিমার, হারবাল ও টয়লেট্রিজ, ইমিটেশন জুয়েলারি, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, ফাস্টফুড, হস্তশিল্পজাত পণ্য, হোম ডেকর ইত্যাদি প্রদর্শিত হচ্ছে। পণ্য প্রদর্শনের পাশাপাশি দেশীয় পণ্য রপ্তানি বড় বাজার খোঁজার লক্ষ্য রয়েছে।

রাশেদুল ইসলাম রাজু/এমএএইচ/জিকেএস