ভিডিও EN
  1. Home/
  2. শিক্ষা

কার অধীনে ৭ কলেজ ‘জানেন না’ প্রশাসক, ভর্তি ঘিরে ‘সংশয়’

আল-আমিন হাসান আদিব | প্রকাশিত: ১১:১৮ এএম, ২৪ জুন ২০২৫

রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিল করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)। পরে কলেজগুলো নিয়ে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি (ডিসিইউ)’ হওয়ার কথা ছিল। বিষয়টির এখনো কোনো আইনি ভিত্তি তৈরি হয়নি। ফলে সরকারি সাতটি কলেজ এখন কার্যত ‘বিশ্ববিদ্যালয়হীন’।

এ অবস্থায় চলতি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শিক্ষার্থী ভর্তি ঘিরে বিপাকে পড়েছে কলেজগুলো পরিচালনায় গঠিত অন্তর্বর্তী প্রশাসন।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

অন্তর্বর্তী প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, তারা এখন কোথায় (কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন) আছেন, তা জানেন না। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি করতে চাইছেন না। সরকার যতক্ষণ না শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিচ্ছেন, ততক্ষণ তারা ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করতে পারছেন না।

একই কথা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) কর্মকর্তারাও। ইউজিসি কর্মকর্তারা বলছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়বিহীন’ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তি করিয়ে তো তাদের ডিগ্রি দেওয়া সম্ভব নয়। সেজন্য সরকারকে এ সংক্রান্ত বিষয় স্পষ্ট করে প্রজ্ঞাপন দিতে হবে। তাছাড়া বিষয়টি জটিল থেকে জটিলতর হয়ে উঠতে পারে।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

কার অধীনে সাত কলেজ?

রাজধানীর সরকারি সাতটি কলেজ আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল। পরে তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের অধীনে আনা হয়। সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিল করে। পরে শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সাত কলেজ নিয়ে স্বতন্ত্র একটি বিশ্ববিদ্যালয় করার ঘোষণা দেয় সরকার। বিষয়টি নিয়ে কাজ করতে একটি কমিটিও করে দেওয়া হয়। ইউজিসি সেই কমিটির কার্যক্রম সমন্বয় করে।

শিক্ষার্থীসহ সব পক্ষের সুপারিশ ও পরামর্শ নিয়ে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়টির নামকরণ করা হয় ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি (ডিসিইউ)’। তবে এটি করতে যে আইন দরকার এবং তার অনুমোদন প্রয়োজন তা এখনো করা হয়নি। আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও তাদের অধিভুক্তি বাতিল করেছে। ফলে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি প্রক্রিয়া আটকে গেছে। সব পাবলিক, প্রাইভেট ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি শেষ পর্যায়ে হওয়ায় সাত কলেজের দিকে তাকিয়ে থাকা শিক্ষার্থীরাও চরম অনিশ্চয়তায় ভুগছেন।

বিজ্ঞাপন

‘বিশ্ববিদ্যালয় নেই, সাতটি কলেজ এখন কীভাবে ভর্তি নেবে? কার অধীনে তাদের পরীক্ষা হবে, সেখানে নাম কী থাকবে- এগুলো স্পষ্ট হতে হবে।- ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান

সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসক ও ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস জাগো নিউজকে বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে আমরা দুই দফা মিটিং করেছি। দ্রুত বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্তও হয়েছে। কিন্তু দিনক্ষণ ঠিক করা যায়নি। কারণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে টেকনিক্যাল (পদ্ধতিগত) কিছু বাধা রয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘দেখুন, আমরা (সাত কলেজ) এখন কোথায় আছি? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নাকি নতুন ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে—এটা স্পষ্ট নয়। ঢাবি অধিভুক্তি বাতিল করেছে। তাহলে যে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হবে, তারা সনদ পাবে কোথা থেকে? তারা কি সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধীনে যাবে বা সনদ পাবে? সেটা সরকারকে প্রজ্ঞাপন দিয়ে অনুমোদন দিতে হবে। তাহলে সব ঝামেলার অবসান হবে। সেই প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে জানিয়েছি। আশা করি, শিগগির শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।’

কিছু জটিলতা থাকলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয় দ্রুত এ নিয়ে পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছেন ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান। তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় নেই, সাতটি কলেজ এখন কীভাবে ভর্তি নেবে? কার অধীনে তাদের পরীক্ষা হবে, সেখানে নাম কী থাকবে- এগুলো স্পষ্ট হতে হবে।’

বিজ্ঞাপন

তিনি বলেন, ‘যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্তি বাতিল করেছে, সেহেতু অবশ্যই এটি সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধীনে হবে। নতুন নামের এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা যেহেতু প্রক্রিয়াধীন, সেজন্য শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন। সেটা শিগগির হবে বলে প্রত্যাশা করছি।’

জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের জাগো নিউজকে বলেন, ‘এটা (সাত কলেজে ভর্তির অনুমোদন) নিয়ে কাজ চলছে। শিগগির এ অনুমোদন দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা করছি। খুব বেশি দেরি হয়তো হবে না।’

৭ কলেজের দিকে তাকিয়ে কয়েক লাখ শিক্ষার্থী

দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষের দিকে। গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তিপরীক্ষা শেষে চলছে চূড়ান্ত ভর্তি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল চলতি সপ্তাহে। অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও চলতি সেমিস্টারে ভর্তির কাজ শেষ।

বিজ্ঞাপন

চলতি মাসে যদি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদনটা পেয়ে যাই, তাহলে জুলাইয়ের শুরুতেই ভর্তি বিজ্ঞপ্তি দিতে পারবো। আবেদন প্রক্রিয়া শেষে আগস্টের মধ্যে ভর্তি পরীক্ষা নিতে পারলে সেপ্টেম্বরে ভর্তি শেষ করা সম্ভব। তাহলে আমরা সেপ্টেম্বরের শেষে বা অক্টোবরের শুরুতে ক্লাস শুরু করবো।- সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসক অধ্যাপক কে এম ইলিয়াস

যারা এখনো ভর্তি হতে পারেননি, তারা এখন সাত কলেজের দিকে তাকিয়ে আছেন। তাছাড়া সাত কলেজের মধ্যে কয়েকটি কলেজ ঐতিহ্যবাহী ও ঢাকাকেন্দ্রিক হওয়ায় মফস্বলের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে অনেকে এখানে ভর্তি হন।

মুন্সিগঞ্জের একটি কলেজ থেকে ২০২৪ সালের এইচএসসি পাস করেন শাহীন আলম। এরপর ঢাকায় থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতি নিয়েছেন। গুচ্ছ ভর্তিতে নজর ছিল তার। তবে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি। তার টার্গেট এখন সাত কলেজ।

শাহীন আলম জাগো নিউজকে বলেন, ‘কোথাও চান্স হয়নি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছি। তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বেশিরভাগ ভালো কলেজ ঢাকার বাইরে। কিন্তু আমার ঢাকায় থাকাটা জরুরি। সেজন্য সাত কলেজে ভর্তির সুযোগের আশায় আছি। প্রস্তুতি নিচ্ছি। দ্রুত পরীক্ষা না নিলে মনোযোগ ঠিক রাখাটা কঠিন। আবার পড়াশোনা চালিয়ে নিতে খরচও প্রয়োজন। সবমিলিয়ে দ্রুত সাত কলেজের পরীক্ষা হলে ভালো হয়।’

বিজ্ঞাপন

শুধু শাহীন নয়, আরও অন্তত ১০ জন ভর্তিচ্ছুর সঙ্গে কথা বলে একই রকম তথ্য পাওয়া গেছে। তারা সাত কলেজে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। লুবনা ইয়াসিমন এক ভর্তিচ্ছু বলেন, ‘আমার পরিবার ঢাকায় থাকে। অন্য কোথাও ভর্তি হতে চাই না। ইডেন অথবা তিতুমীরে ভর্তি হবো। খুব মানসিক চাপে আছি। সাত কলেজে সুযোগ না পেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার আশা শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু কবে ভর্তি পরীক্ষা হবে, সেটাই জানতে পারছি না।’

আগস্টে ভর্তি পরীক্ষা, সেপ্টেম্বরের শেষে ক্লাস

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকলেও বসে নেই সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসন। তারা সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনুমোদন পেলে কবে ভর্তি পরীক্ষা, কতদিনের মধ্যে ভর্তি এবং ক্লাস শুরু করা হবে, তার একটি রূপরেখা তৈরি করে রেখেছে কর্তৃপক্ষ।

সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসক অধ্যাপক কে এম ইলিয়াস বলেন, ‘চলতি মাসে যদি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদনটা পেয়ে যাই, তাহলে জুলাইয়ের শুরুতেই ভর্তি বিজ্ঞপ্তি দিতে পারবো। আবেদন প্রক্রিয়া শেষে আগস্টের মধ্যে ভর্তি পরীক্ষা নিতে পারলে সেপ্টেম্বরে ভর্তি শেষ করা সম্ভব। তাহলে আমরা সেপ্টেম্বরের শেষে বা অক্টোবরের শুরুতে ক্লাস শুরু করবো।’

বিজ্ঞাপন

সেক্ষেত্রে গত শিক্ষাবর্ষের চেয়ে পিছিয়ে পড়বে কি না- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘মোটেও না। গত বছর আমরা ভর্তিটা আগে করিয়েছিলাম এটা সত্য, তবে ক্লাস শুরু করেছিলাম নভেম্বরের শেষ দিকে। সেই হিসাবে এবার যদি সেপ্টেম্বরের শেষে ক্লাস শুরু করতে পারি, তাহলে বরং দুই মাস এগিয়ে থাকবো। তবে অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তুলনা করলে আমরা শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে।’

কিছুটা দেরিতে ভর্তি শেষ করা হলেও সেশনজট হবে না বলে মনে করেন অধ্যাপক ইলিয়াস। তার ভাষ্য, ‘গত বছর অর্থাৎ, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২০ নভেম্বর ক্লাস শুরু হয়েছিল। তাদের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম শেষের দিকে। পরীক্ষার তারিখও দিয়েছি। তবে তারও আগের বছরের (২০২২-২৩) রেজাল্টটা হয়নি। রেজাল্ট হলেই ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণ শুরু হবে। দ্রুত পরীক্ষাও হবে। তাহলে তো আর জট থাকলো না। এবার যারা ভর্তি হবে তাদের ক্ষেত্রেও আমরা এ পথ অনুসরণ করবো।’

শিক্ষকশূন্য বিভাগে ভর্তি নয়, কমতে পারে আসন

সাত কলেজের অনেক বিভাগ নামসর্বস্ব। এমনও বিভাগ রয়েছে, যেখানে কোনো শিক্ষক নেই। সেসব বিভাগে এবার কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে না। এক্ষেত্রে কিছু আসন কমতে পারে।

এ প্রসঙ্গে সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসক অধ্যাপক ইলিয়াস বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবি ছিল শ্রেণিকক্ষের ধারণক্ষমতার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হারে ভর্তি করাতে হবে। কিন্তু এবার আমরা সনাতন পদ্ধতিতেই থাকছি। ফলে শ্রেণিকক্ষের ধারণক্ষমতার হিসাব কষে আসন নির্ধারণ করা সম্ভব নয়।’

শিক্ষকশূন্য বিভাগে ভর্তি করানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘শুধু যেসব বিষয়ে একজনও শিক্ষক নেই, সেগুলোতে ভর্তির ক্ষেত্রে আমাদের সীমাবদ্ধতা আছে। সেটা না দেওয়ার স্পষ্ট সিদ্ধান্ত আছে। শিক্ষক না থাকলে সেখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করাটা একরকম ফাঁদ। শিক্ষার্থীসহ সব পক্ষের এ নিয়ে চরম আপত্তি আছে।’

সাত কলেজে আসন কত, কোন বিভাগে বেশি

চলতি বছরের শুরুতে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে সাত কলেজে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। তখন সাত কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ছিল। কলেজগুলো হলো- ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ও সরকারি বাঙলা কলেজ।

ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী- চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি থেকে অনলাইন আবেদন শুরু হয়ে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে। টানা ২৪ দিন আবেদন চলার পর তা স্থগিত করা হয়। ওই সময় পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজার আবেদন জমা পড়েছিল।

আবেদন স্থগিতের পর ঢাবি কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি বলা হয়, আবেদনকারীদের মধ্যে কেউ আবেদন বাতিল করে টাকা ফেরত চাইলেও তা দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। তবে কেউ টাকা ফেরত চেয়েছে বলে এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। যারা সেসময় আবেদন করেছিলেন, তাদের পরবর্তী সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করার প্রয়োজন হবে না।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী- বিজ্ঞান, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান এবং ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ মিলিয়ে ২৩ হাজার ৫২৮টি আসন ছিল। তার মধ্যে বিজ্ঞান অনুষদে মোট আসন ছিল ৮ হাজার ৬২৭টি। এর মধ্যে কোটায় আসন সংখ্যা ৬১৮। এছাড়া কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে আসনসংখ্যা ১০ হাজার ১৯টি। কোটায় ভর্তি হতে পারবেন ৭৯৯ জন শিক্ষার্থী। ব্যবসা শিক্ষা অনুষদে আসন ছিল চার হাজার ৮৯২টি, যার মধ্যে কোটায় আসন সংখ্যা ৩৯০টি।

এএএইচ/এএসএ/জেআইএম

বিজ্ঞাপন