খাতা মূল্যায়নে অবহেলার দায়ে কালো তালিকায় ১৪ পরীক্ষক
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড/ফাইল ছবি
এসএসসি পরীক্ষায় উত্তরপত্র (খাতা) মূল্যায়নে দায়িত্বহীনতা ও অবহেলার দায়ে ১৪ জন পরীক্ষককে কালো তালিকাভুক্ত করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।
আগামী পাঁচ বছর তারা এসএসসিসহ সব ধরনের পাবলিক পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন করতে পারবেন না। ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশারের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন
- পাবলিক পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নে আসছে অভিনব পদ্ধতি
- এসএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্মূল্যায়নে ১১ বোর্ডের আয় ৬ কোটি টাকা
- এসএসসির উত্তরপত্র মূল্যায়নে ভুল-গাফিলতি, ৬ পরীক্ষককে শোকজ
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কালো তালিকাভুক্ত শিক্ষকরা ঢাকা বোর্ডের অধীনে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে অনুষ্ঠিত পাবলিক পরীক্ষার প্রধান পরীক্ষক, পরীক্ষক ও নিরীক্ষক হতে পারবেন না। তবে এ সময়ের মধ্যে পাবলিক পরীক্ষা পরিচালনাসহ অন্যান্য সব দায়িত্ব পালনে তাদের বাধা নেই।
কালো তালিকাভুক্ত ১৪ পরীক্ষক
ফরিদপুরের আব্দুল কাদের খান, নারায়ণগঞ্জের মো. ফজলুল হক, কেরানীগঞ্জের মো. আবুল ইহসান, টাঙ্গাইলের অনিমেষ মন্ডল, নরসিংদীর মজিবুর রহমান, কামরুল হাসান, নুরুল ইসলাম, মোস্তফা কামাল, রাজবাড়ীর আরিফুল ইসলাম, মোছা. জান্নাতুন নেছা, রুপা বেগম, মুন্সিগঞ্জের ইয়াসমিন আক্তার, গোপালগঞ্জের মৃণাল কান্তি সরকার, গাজীপুরের মোমতাজ উদ্দিন।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ফল পুনঃনিরীক্ষণের সময় যেসব উত্তরপত্র পুনরায় যাচাই করা হয়, তাতে মূলত নম্বর গণনা, কোনো উত্তরের নম্বর বাদ পড়েছে কি না, এসব বিষয় দেখা হয়। তাতে যেসব পরীক্ষকের মূল্যায়ন করা উত্তরপত্রে ভুল পাওয়া গেছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে ঢাকা বোর্ড।
গত ১১ জুন ঢাকা বোর্ডে পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়। এতে ফেল থেকে পাস করেন ১২৭ জন এবং নতুন করে ৩৪৪ জন জিপিএ-৫ পান।
এএএইচ/এমআরএম/এমএস
সর্বশেষ - শিক্ষা
- ১ প্রাথমিক শিক্ষকদের শাটডাউন স্থগিত, রোববার থেকে পরীক্ষা
- ২ আন্দোলন করা অসংখ্য প্রাথমিক শিক্ষককে ভিন্ন জেলায় বদলি
- ৩ পরীক্ষা না নেওয়ায় প্রাথমিক শিক্ষকের মাথা ফাটালেন অভিভাবকরা
- ৪ অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক নিয়োগে নতুন শর্ত, তৃতীয় বিভাগ থাকলেই অযোগ্য
- ৫ ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যারিয়ার ফেয়ার, অংশ নিলো ৬০ প্রতিষ্ঠান