ভিডিও EN
  1. Home/
  2. আইন-আদালত

আবু সাঈদ হত্যা মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ ২১ অক্টোবর

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ০৩:৩৬ পিএম, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার অভিযোগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক ভিসি হাসিবুর রশীদসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়েছে।

সোমবার (১৩ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ, প্রসিকিউশনের ১২তম সাক্ষী, আবু সাঈদের চাচাতো ভাই মোক্তারের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল। তবে, প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ২১ অক্টোবর পরবর্তী শুনানির দিন ঠিক করা হয়েছে।

এর আগে ৬ অক্টোবর প্রসিকিউশনের পক্ষে জবানবন্দি দেন ১০ম সাক্ষী পুলিশ ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) মো. রায়হানুল রাজ দুলাল ও ১১তম সাক্ষী এসআই (নিরস্ত্র) মো. রফিকুল ইসলাম। পিবিআই রংপুরে কর্মরত এই দুজন প্রসিকিউশনের জব্দ তালিকার সাক্ষী। তারা জব্দ তালিকার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য, উপাত্ত জানান। পরে সাক্ষীদের জেরা করা হয়।

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনের জবানবন্দির মধ্য দিয়ে গত ২৮ আগস্ট এ মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপর একে একে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

গত ২৭ আগস্ট প্রসিকিউশনের পক্ষে সূচনা বক্তব্য দেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এর আগে ৬ আগস্ট ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল। তবে এ মামলায় বেরোবির সাবেক ভিসিসহ ২৪ জন এখনও পলাতক রয়েছেন। তাঁদের পক্ষে গত ২২ জুলাই রাষ্ট্রীয় খরচে চারজন আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়।

গত ৩০ জুলাই পলাতক আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত চার আইনজীবী। এর মধ্যে পাঁচজনের হয়ে লড়েন আইনজীবী সুজাত মিয়া। নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মামুনুর রশীদ। এছাড়া শুনানি করেন আইনজীবী ইশরাত জাহান ও শহিদুল ইসলাম। তিন আসামির পক্ষে ২৯ জুলাই শুনানি হয়। এর মধ্যে শরিফুলের হয়ে লড়েন আইনজীবী আমিনুল গণি টিটো। কনস্টেবল সুজনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু ও ইমরানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সালাহউদ্দিন রিগ্যান।

এফএইচ/এসএনআর/এমএস