অনুমোদিত বেসরকারি টিভি চ্যানেল ৪৪টি
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বর্তমানে দেশে ৪৪টি অনুমোদিত বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে। নতুন বেসরকারি টিভি চ্যানেল অনুমোদনের কোনো প্রক্রিয়া চলমান নেই।
বুধবার জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের অনুষ্ঠান পূর্বের ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের স্থলে ৬ ঘণ্টা স্যাটেলাইট সম্প্রচার কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম কেন্দ্র থেকে ৬ ঘণ্টা স্যাটেলাইট সম্প্রচার কার্যক্রম চলছে এবং ওই অনুষ্ঠান বিশ্বের প্রায় ৬০টি দেশে সম্প্রচারিত হচ্ছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, এছাড়াও সার্বক্ষণিক টেরিস্ট্রিয়াল সম্প্রচারের লক্ষ্যে ২৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের জুন মেয়াদে ‘বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্র পাহাড়তলীতে ট্রান্সমিটিং টাওয়ার ভবন নির্মাণ এবং ট্রান্সমিটিং যন্ত্রপাতি স্থাপন’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়নাধীন।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রটি ১৯৯৬ সালে ১৯ ডিসেম্বর তৎকালীন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন। কেন্দ্রের যন্ত্রপাতির মানোন্নয়ন ও সম্প্রচার সময় বৃদ্ধির জন্য ‘বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ (সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পের কার্যক্রম ২০১৫ সালের ৩০ জুন সম্পন্ন হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রকল্পের আওতায় ড্রামা ও নিউজ স্টুডিওর যন্ত্রপাতি, ডিজিটাল স্যাটেলাইট আর্থ স্টেশনসহ শীতাতপ যন্ত্রপাতি, স্টুডিও লাইটিং যন্ত্রপাতি, ডিজাইন শাখার গ্রাফিক্স কম্পিউটার ও ওয়ার্কশপ যন্ত্রপাতি, ইএনজি ও ইএফপি ক্যামেরা, ভিটিআর ইত্যাদি যন্ত্রপাতি সংগ্রহ ও সংস্থাপন করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী এ চ্যানেলের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বিনোদনের পাশাপাশি সরকারের গৃহীত বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের প্রচার-প্রচারণা সম্ভব হচ্ছে।
এইচএস/জেএইচ/আরআইপি
আরও পড়ুন
সর্বশেষ - গণমাধ্যম
- ১ কার্যকর পদক্ষেপের অভাবে দেশকে অস্থিতিশীল দেখানোর অপচেষ্টা চলছে
- ২ প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা: অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের নিন্দা
- ৩ সংবাদপত্রে হামলা মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় ভয়াবহ আঘাত
- ৪ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি প্রতীক এজাজ, সম্পাদক মুজাহিদ শুভ
- ৫ সংবাদমাধ্যমে হামলা ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার পুনরাবৃত্তি: রাবিসাস