ডিসেম্বরে নির্বাচনের টার্গেট নিয়েই তফসিল ঘোষণা: ইসি আনোয়ারুল
ডিসেম্বর টাইমলাইন যদি ধরি তা হলে আপনারা একটা হিসাব করতে পারেন। ২০২৫ সালের ডিসেম্বর টার্গেট করেই জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। ডিসেম্বর সামনে রেখে ভোট করতে গেলে আগামী জুলাই-আগস্ট থেকেই নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি থাকবে কমিশনের।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন ইসি। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ দিন হাতে রেখে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়।
ইসি আনোয়ারুল বলেন, ডিসেম্বর টাইমলাইন করেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। ডিসেম্বর সামনে রেখেই যেন শিডিউল ঘোষণা করতে পারি সেই হিসেবে এগিয়ে যাচ্ছি। রাজনৈতিক দল তাদের মতো করে কথা বলছে। নির্বাচন কমিশন বাস্তবতা মেনে কাজ করছে। ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন করতে গেলে যে যৌক্তিক সময় লাগবে সেই সময়ে শিডিউল ঘোষণা করবো ইনশাআল্লাহ। নির্বাচন কমিশন কারও সুবিধা-অসুবিধা বিবেচনায় নেবে না। কারও নির্দেশনা নয়, নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করছে।
- আরও পড়ুন
তফসিল ঘোষণা হলেই ইশতেহার প্রকাশ: অধ্যাপক পরওয়ার
নিজের জমির মতো ভোটও পাহারা দিতে হবে: সিইসি
‘তোমার আমার বাংলাদেশে, ভোট দিব মিলেমিশে’
তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হলো ১৬ লাখ মৃত ভোটার
তিনি আরও বলেন, যৌক্তিক সময়ে তফসিল, কোনো চাপ নেই, কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করবো না। সময় বলে দেবে আমরা কি করবো। ভোট অ্যাজ আরলি অ্যাজ পসিবল আমরা এগিয়ে যাবো। আমরা দ্রুততার সঙ্গে কাজ করছি।
স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে ইসি বলেন, স্থানীয় সরকার এবং সংসদ নির্বাচন বিবেচনায় নিচ্ছে। আমাদের কথা হচ্ছে ডিসেম্বর সামনে নিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। এখন সরকার যদি স্থানীয় নির্বাচনের কিছু দিক রয়েছে যেমন পৌরসভা, সিটি নির্বাচন, জেলা পরিষদ নির্বাচন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। কেউ কেউ বলছে একই সঙ্গে সম্ভব কি না। একই সঙ্গে এসব নির্বাচন করতে গেলে কিছু প্রস্তুতি থাকতে হবে, যা কমিশনের নজরে এখনো আসেনি।
এমওএস/এমএএইচ/জেআইএম
সর্বশেষ - জাতীয়
- ১ কফিন দক্ষিণ প্লাজায় নয়, থাকবে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর পশ্চিমে
- ২ খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাপানের প্রধানমন্ত্রী-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
- ৩ খালেদা জিয়াকে শ্রদ্ধা জানাতে আসছেন শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ৪ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নয়, আসছেন স্পিকার আয়াজ সাদিক
- ৫ খালেদা জিয়ার জানাজায় নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা