থিয়েটার থেকে সিনেমার খ্যাতি: জন ক্যামেরন মিচেলের যাত্রা

প্রকাশিত: ০৫:১১ পিএম, ২১ এপ্রিল ২০২৫

প্রখ্যাত অভিনেতা, লেখক, পরিচালক, গায়ক, গীতিকার, প্রযোজক এবং থিয়েটার শিল্পী জন ক্যামেরন মিচেলের জন্মদিন আজ। ১৯৬৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস শহরে জন্ম তার। ছবি: সংগৃহীত

১/৮

মিচেলের কর্মজীবন শুরু হয়েছিল থিয়েটারের মঞ্চ থেকে, যেখানে তিনি একজন প্রকৃত শিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।

২/৮

তার প্রথম সাফল্য ছিল মঞ্চ নাটক ‘হেডউইগ অ্যান্ড দ্য এংরি ইনচ’। যা শুধু একটি মঞ্চ নাটক নয়, বরং একটি আন্দোলন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এই নাটকটি একটি ট্রান্সজেন্ডার রক গায়িকার সংগ্রামের গল্প তুলে ধরে, এবং মিচেল তার চরিত্রের মাধ্যমে এক নতুন ধরনের পরিচিতি লাভ করেছিলেন।

৩/৮

থিয়েটারে সাফল্যের পর, মিচেল চলচ্চিত্র পরিচালনার দিকে পা বাড়ান। তার পরিচালনায় মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্র ‘হেডউইগ অ্যান্ড দ্য এংরি ইনচ’ (২০০১) একই নামের মঞ্চ নাটকটি নিয়ে নির্মিত হয় এবং এটি অস্কার, গোল্ডেন গ্লোবসহ বিভিন্ন পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়।

৪/৮

মিচেলের অভিনয়, কাহিনী, এবং সংগীতের প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা ও দক্ষতা সিনেমাটির একটি অমূল্য সত্তা তৈরি করেছে। এই চলচ্চিত্রটি বিশেষভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, বিশেষত লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল এবং ট্রান্সজেন্ডার সম্প্রদায়ের মধ্যে।

৫/৮

তার পরবর্তী চলচ্চিত্র ছিল ‘শর্টবাস’ (২০০৬)। এই সিনেমায় মিচেল ফুটিয়ে তুলেছে মানুষের সম্পর্ক, যৌনতা এবং ব্যক্তিগত সংকটের সন্ধান।

৬/৮

জন ক্যামেরন মিচেল, একজন সৃজনশীল শক্তি, যিনি মঞ্চ ও পর্দায় একাধিক চমকপ্রদ চরিত্রে অভিনয় করেছেন এবং নাটক, সিনেমা এবং থিয়েটারের মিশ্রণে নিজের আলাদা দ্যুতি ছড়িয়েছেন।

৭/৮

তার প্রতিভা শুধু অভিনয় বা পরিচালনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, তিনি কাহিনীর গভীরে প্রবেশ করে তার দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে প্রতিটি চরিত্রকে এক নতুন আঙ্গিকে তুলে ধরেন।

৮/৮

আজকের পৃথিবী তাকে শুধুমাত্র একজন অভিনেতা হিসেবেই নয়, বরং এক বিশিষ্ট শিল্পী হিসেবে জানে। তার মঞ্চের চমক, চলচ্চিত্রের অনন্যতা এবং নাটকীয়তার দৃষ্টি সবাইকে মন্ত্রমুগ্ধ করেছে।