ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

বাংলাদেশ-ভারত কোয়ার্টার ফাইনাল নিয়ে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

প্রকাশিত: ০৬:৩৯ এএম, ১৭ মার্চ ২০১৫

আগামী ১৯ মার্চ বৃহস্পতিবার মেলবোর্নে ভারতের মুখোমুখি হতে চলেছে বাংলাদেশ। পুল “এ”এর তালিকায় চতুর্থ স্থানে থেকে শেষ আট নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। অন্যদিকে পুল বি-এ গ্রুপ স্তরে ৬ টি ম্যাচের প্রতিটি জিতে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছে ভারত। বাংলাদেশ বনাম ভারত ম্যাচে যে দল জিতবে সেই দল সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া বা পাকিস্তানের মুখোমুখি হতে পারে।

১০টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

১. এই প্রথম বার বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে ভারত ও বাংলাদেশ মুখোমুখি হতে চলেছে। এর আগে গ্রুপ স্তরে ভারত বাংলাদেশ মুখোমুখি হয়েছে।

২. বিশ্বকাপে ভারত-বাংলাদেশের জয়ের সংখ্যা ১-১। ২০০৭ সালে সবাইকে চমকে দিয়ে ভারতকে প্রথম রাউন্ডেই বাড়ি পাঠানোর ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ২০১১ সালে সেই হারের শোধ তোলে এম এস ধোনি নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল। ২০১১ সালে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় ভারতীয় দল।

৩. বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২০১১ সালে ঢাকায় একই ম্যাচে ভারতের  ২ টি শতরান করার রেকর্ড রয়েছে। একটি বীরেন্দ্রর শেবাগের ১৭৫ রান, অন্যটি বিরাট কোহলির ১০০*।

৪. ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচে ৩ বলে শূন্য রান করে আউট হন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ২০১১ সালে তিনি বাংলাদেশ ম্যাচে ব্যাট করেননি।

৫. বাংলাদেশের কোনও খেলোয়াড় ভারতের বিরুদ্ধে শতরান করতে পারেনি বিশ্বকাপে। ২০১১ সালে তামিম ইকবালের ৭০ রানই বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানের সেরা।

৬. ২০১১ সালে বিশ্বকাপের অভিষেক ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ৮৩ বলে ১০০ রান* করেছিলেন বিরাট কোহলি।

৭. বাংলাদেশ দলের এমন ৬ জন খেলোয়াড় আছেন যারা এবারের পাশাপাশি ২০১১ সালেও বিশ্বকাপ খেলেছিলেন। তামিম, ইমরুল কায়েস, সাকিব আল হাসান, মুসফিকুর রহিম, মহমদুল্লাহ এবং রুবেল হুসেন। ভারতের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি মাত্র ২। ধোনি এবং কোহলি।

৮. একদিনের ম্যাচের ক্ষেত্রে ২৯ বারের মধ্যে মাত্র ৩ বার ভারতকে হারাতে পেরেছে বাংলাদেশ। ২৪টিতে জয়ী হয়েছে ভারত। ২ টি ম্যাচের ফল অমীমাংসীত রয়ে গিয়েছে। সবচেয়ে মজার কথা হল বাংলাদেশ যে তিনটি ম্যাচে জয় লাভ করেছিল সবগুলো ম্যাচই হয়েছিল মার্চ মাসে।

৯. অস্ট্রেলিয়ায় এই প্রথম ভারত ও বাংলাদেশ ক্রিকেট দল মুখোমুখি হতে চলেছে।

১০. ২০১২ সালে এশিয়া কাপে ভারতকে ৫ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ।

এমআর/আরআই