ভিডিও EN
  1. Home/
  2. তথ্যপ্রযুক্তি

জিপির ৪১ শতাংশ গ্রাহকের বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন

প্রকাশিত: ০৩:০১ পিএম, ১৭ মার্চ ২০১৬

গ্রামীণফোনের (জিপি) মোট গ্রাহকের ৪১ শতাংশ অর্থাৎ ২ কোটির ৩২ লাখ গ্রাহক বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন পদ্ধতিতে তাদের সিম পুনরায় নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায় গ্রামীণফোন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছরের জানুয়ারি মাসে সরকার মোবাইল গ্রাহকদের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে পুনরায় নিবন্ধন করার উদ্যোগে নেয়। এই প্রক্রিয়ায় গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র এবং আঙ্গুলের ছাপ নির্বাচন কমিশনের ডাটাবেজে রক্ষিত তথ্যের সাথে মিলিয়ে দেখা হয়।

এ ব্যাপারে গ্রামীণফোনের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন নিজে উদ্যোগে পুনরায় নিবন্ধনের জন্য এগিয়ে আসায় গ্রাহকদের ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

মোবাইল অপারেটদের আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করার বিষয়ে সম্প্রতি যে আশংকা সৃষ্ট হয়েছে সে বিষয়ে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে গ্রামীণফোন জানায়, যে প্রতিষ্ঠানটি তার ডাটাবেস এ কোন আঙ্গুলের ছাপ সংরক্ষণ করে না। আঙ্গুলের ছাপের তথ্য একটি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থার মাধ্যমে সরাসরি নির্বাচন কমিশনে পাঠয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ভেরিফিকেশন করা হয়। নির্বাচন কমিশন থেকে গ্রামীণফোন শুধু হ্যা/না বার্তা পায়। কাজেই ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশন কর্তৃক সংগৃহীত আঙ্গুলের ছাপের সাথে মিলিয়ে দেখার জন্যই গ্রাহকদের আঙ্গুলের ছাপ নেয়া হয়।

যেসব গ্রাহক এখনো সিম নিবন্ধন করেননি গ্রামীণফোন তাদেরকে নিশ্চিন্তে সিম পুনরায় নিবন্ধনের জন্য আহ্বান জানিয়ে বলে, নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সকল সিম পুনরায় নিবন্ধন করতে হবে। সারাদেশে গ্রামীণফোনের ৪৩ হাজার বায়োমেট্রিক পয়েন্ট থেকে পুনরায় নিবন্ধন করা যাবে।  এর জন্য গ্রাহকদের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, একটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং যে সিমটি নিবন্ধন করা হবে তা সাথে আনতে হবে।

এর আগে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর বাংলালিংক গত ২ মার্চ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, তাদের মোট গ্রাহকের মধ্যে এক কোটিরও বেশি গ্রাহক বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন করেছেন। যা প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক সংখ্যার ৩৫ শতাংশ।

আরএম/এসকেডি/পিআর