এবারে গাজীপুর জেলার ২৯৩টি স্কুল থেকে ৪৬টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা শত ভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে। শতভাগ স্কুলগুলো থেকে ১ হাজার ১৪৬ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। আর এ স্কুলগুলোর পরীক্ষার্থী ছিল ২ হাজার ৭১৬ জন। এরমধ্যে টঙ্গীর সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি স্কুল থেকে ৫৩৯জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই উত্তীর্ণ হয়েছে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪২৬ জন, টঙ্গীর মজিদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৯২ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন, ছায়াবিথী সোসাইটি হাইস্কুল থেকে ৭০জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল থেকে ১৩৫ অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯২জন। গাজীপুর রেসিডিন্সিয়াল মডেল স্কুল থেকে ৩০জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাইস্কুল থেকে ১২০ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২জন। বিওএফ হাইস্কুল থেকে ৫২জন পরীক্ষ দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯জন। সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন হাইস্কুল থেকে ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ জন। ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি স্কুল থেকে ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল থেকে ৪৬জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। মজলিশপুর হাইস্কুল থেকে ৫২ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। জেনুইন রেসিডেন্সিয়াল স্কুল থেকে ৮১জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন। রতনপুর হাজী আনোয়ার উদ্দিন হাইস্কুল থেকে ৯৬ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে এক জন। মৌচাক স্কাউট হাইস্কুল থেকে ১২০জন পরীক্ষা দিয়ে ৫৪জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। মালেক চৌধুরী মেমোরিয়াল গার্লস হাইস্কুল থেকে ৬৫ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ জন। প্রফেসর এমইএ আরিফ হাইস্কুল থেকে ৯০ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৩জন। ভাইয়াসুতি হাইস্কুল থেকে ৩৪ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন ঢালী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৭জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। চুপাইর হাইস্কুল থেকে ৩৯ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন। বেগম রাবেয়া আহমেদ হাইস্কুল থেকে ৬৯ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮জন। শাওরাইদ হাইস্কুল থেকে ৫১ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। চুপাইর বিবি হাইস্কুল থেকে ৭৯ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। বলিয়াদি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৮ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। সফিপুর আইডিয়াল পাবলিক স্কুল থেকে ১৫৫ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৭জন। মুদাফা হাজী সৈয়দ আলী হাইস্কুল থেকে ১১২ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২জন। সাহাজ উদ্দিন সরকার মডেল হাইস্কুল থেকে ২৫৩ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৯জন। বিএম হাইস্কুল থেকে ৪৩ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫জন। তললী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। ধামলই হাইস্কুল থেকে ৪৩ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন। রাওনাইদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৯ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। পাবুর গার্লস হাইস্কুল থেকে ৩ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। মৈশাদামনা হাইস্কুল থেকে ৭ জন জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। বড়সীট আদর্শ হাইস্কুল থেকে ২১ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। হাসানিয়া হাইস্কুল থেকে ৪১ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। উত্তর খামের এমএ গার্লস হাইস্কুল থেকে ১৯ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। বিএআরআই হাইস্কুল থেকে ২২৭ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩জন। হয়দরাবাদ রমনীকুমার পৈত উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৭৯ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩জন। বিওইউ ল্যাবরেটরী হাইস্কুল থেকে ২৩ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। খাইলকুর বাদশা মিয়া অগ্রণী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৭ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন। আলাউদ্দিন খান উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৩৮ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। ঢোল সমুদ্র গার্লস বিদ্যানিকেতন থেকে ৩০ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। রশীদপুর হাইস্কুল থেকে ৫৫ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪জন। শহীদ স্মৃতি হাইস্কুল থেকে ২৩৬ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৫ জন। টিএন্ডটি কলোনি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৭ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। নোয়াগাঁও এমএ মজিদ মিয়া হাইস্কুল থেকে ১২৬ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬ জন ও সম্মানিয়া হাইস্কুল থেকে ৬২ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।আমিনুল ইসলাম/এআরএ/আরআইপি