শব্দগুলো সেলাই হয়ে গেছেনিঃশব্দের কাঁথার ক্ষুদ্র বুননে কথারা সহসা থমকে গেলো মাঝপথে মুখবন্ধের বইয়ের পৃষ্ঠার আড়ালেকান্নারা অনেক আগেই উধাও জানতে ঘাপটি মেরে বসেছে আলমিরার কোনে,হাসিগুলো শুধু ইথারে ভেসে আসেতন্ময় কোন তানপুরার সুর মেনে
সবুজ হলুদ লাল পত্রের ভিড়ে শ্বাস প্রশ্বাস আজ পবনদস্যুর কবলে,কষ্ট, অবজ্ঞা, মায়া, ভালোবাসার প্রতিযোগিতায়কখন যে কে..., কার আগে চলে যায়!
ভেবেছিলাম তোমায় নিজ কণ্ঠে শোনাবোআনন্দের সেই শব্দগাঁথার মতো,তা আর তুমি বলতে দিলে কইপিঞ্জর বেঁধেছো অহমিকার বদ্ধভূমিতে...তাই হয়তো না দেখাই আজ সইসুখ শান্তি লোহার ট্রাঙ্ক এ ভরেছি,শখ আহ্লাদকে পাকাপোক্ত সাথে নিয়ে পাড়ি জমিয়েছি শান্তির এক নীড়ে।
বুঝি না কেন জলে ডুবন্ত মাছগুলো মিছেমিছি উড়ন্ত পাখির ডানা খোঁজে!স্পর্ধা তাই লজ্জিত বারে বারে...কান পাতা দায় বিবেকহীনদের দৌড়ে,কোন কৌটায় রাখি যে এদের ভরেবেশ কতগুলো কৌটা জমা আছে,অলিন্দ নিলয় নিশ্চল নিশ্চুপ আজ কিছু আলমতের দিবাস্বপ্নের রূপ দেখে!
শব্দরা আজ থেমে গেছে রাজপথে...বলা না বলা হাজার কথার মাঝে,আলোর গতি বরাবরই বেশি ছিলনা চাইলেও তাই নক্ষত্রের আলো ভাসে,ঠিকরে পড়ে আঁধার অমাবস্যায়পাড়া কিংবা শহুরে কোন গলিতে...চাও বা না চাও আলোর কি যায় আসেসে তো চিরকাল নিজের মতোই থাকবে।।
এমআরএম/জিকেএস