ভিডিও EN
  1. Home/
  2. অর্থনীতি

শেষদিনে বাণিজ্যমেলায় ছেলেদের পোশাকে ছাড়

উপজেলা প্রতিনিধি | সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) | প্রকাশিত: ০২:৪০ পিএম, ৩১ জানুয়ারি ২০২৩

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার শেষদিনে ছেলেদের বিভিন্ন পোশাকে চলছে ছাড়। তবে ছাড় চললেও ক্রেতা ছিল একেবারেই কম। ফলে হতাশ ব্যবসায়ীরা। মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় বিভিন্ন স্টল ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।

জানা যায়, মেলার শেষদিনে ছেলেদের পোশাকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় চলছে। বিশেষ করে জিনস এক হাজার ২৪৯ টাকা, পাঞ্জাবি এক হাজার ২৫০ টাকা, টি-শার্ট ৫৪৯ টাকা, জ্যাকেট ৯০০ টাকা, লেদার জ্যাকেট তিন হাজার টাকা, হুডি ৬৫০ টাকা, কোট-ব্লেজার এক হাজার টাকা থেকে তিন হাজার টাকা, জুতা এক হাজার ৯০০ টাকা থেকে তিন হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শেষদিনে বাণিজ্যমেলায় ছেলেদের পোশাকে ছাড়

আরও পড়ুন: যে দোকানে ১০ টাকায় মেলে গরুর মাংস, ৪৫ টাকায় ইলিশ

কোট কিনতে আসা বিল্লাল হোসেন নামের এক ক্রেতা বলেন, মেলার শেষদিনে ছাড় বেশি থাকে। তাই আজ কেনাকাটা করতে এলাম। বিভিন্ন স্টলে ঘুরে দেখলাম নানা ছাড় চলছে।

আব্দুর রহিম নামের আরেক ক্রেতা বলেন, পরিবার নিয়ে চলে এলাম। এসময় মেলায় সব জিনিসপত্রের দাম কম থাকে। তাই ঘুরে ঘুরে কিছু জিনিসপত্র কিনে নিচ্ছি।

শেষদিনে বাণিজ্যমেলায় ছেলেদের পোশাকে ছাড়

আরও পড়ুন: বাণিজ্যমেলায় পোলারের প্যাভিলিয়নে আইসক্রিমপ্রেমীদের ভিড়

ছেলেদের পোশাকের প্যাভিলিয়ন ইনচার্জ ফারহান আহমেদ ফারুক বলেন, আমাদের পোশাক ক্রেতাদের বেশ পছন্দের। বাণিজ্যমেলার শুরু থেকেই প্রচুর ক্রেতা এসেছেন। মেলার শেষদিনে আমরা ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ ছাড়ে পোশাক বিক্রি করছি। তবে ক্রেতাদের সাড়া আজ কম পাচ্ছি।

চয়েজ ফ্যাশন স্টলের ইনচার্জ মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, পূর্বাচলের বাণিজ্যমেলায় এ বছর আমরা ক্রেতাদের সাড়া পেয়েছি। বাণিজ্যমেলার শেষদিনে আমরা ক্রেতাদের যে কোনো পণ্যের ওপর ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছি। তবে আজ ক্রেতা নেই বললেই চলে।

শেষদিনে বাণিজ্যমেলায় ছেলেদের পোশাকে ছাড়

আরও পড়ুন: শেষ সময়ে মিনিপার্কে শিশু-দর্শনার্থীদের ঢল

এবারের মেলায় বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, হংকং, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, নেপালসহ ১২টি দেশের ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছেন। মেলায় ১৭টি বিদেশি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। মেলায় দেশ-বিদেশের মোট ৩৩১টি স্টল, প্যাভিলিয়ন ও মিনি প্যাভিলিয়ন রয়েছে। গতবার এই সংখ্যা ছিল ২২৫টি।

মেলায় যাতায়াত সুবিধার জন্য গতবারের মতো এবারও শাটল বাস সার্ভিস চলেছে। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে এক্সিবিশন সেন্টার পর্যন্ত ৭০টি বিআরটিসি বাস চলাচল করেছে।

জেডএইচ/জেআইএম