ভিডিও EN
  1. Home/
  2. শিক্ষা

শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতায় প্রাণ-আরএফএল পাবলিক স্কুলের সাফল্য

জাগো নিউজ ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:০৬ পিএম, ২৪ জুলাই ২০২৩

নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌরসভায় অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল পাবলিক স্কুলের শিক্ষার্থীরা জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতায় সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে।

২০২৩ সালে উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতায় ২২ জন প্রথমস্থান, ১০ জন দ্বিতীয়স্থান ও সাতজন তৃতীয়স্থানসহ চমকপ্রদ ফলাফল করেছে। ২০২২ সালেও উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন গ্রুপে এ প্রতিষ্ঠানের ১৮ ছাত্রছাত্রী প্রথমস্থান, ৯ জন দ্বিতীয়স্থান এবং পাঁচজন তৃতীয়স্থানসহ অনবদ্য ফলাফল করেছিল।

জেলা পর্যায়ে ২০২২ সালে দুজন প্রথমস্থান, ছয়জন দ্বিতীয়স্থান ও তিনজন তৃতীয়স্থান অর্জন করে। ২০২৩ সালেও জেলা পর্যায়ে সাতজন প্রথমস্থান এবং ১০ জন দ্বিতীয়স্থান অর্জন করে সৃজনশীল প্রতিযোগিতায় তাদের পারদর্শিতার স্বাক্ষর রাখে। জেলা পর্যায়ে প্রথম হওয়া শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিভাগে প্রতিযোগিতা করে তাদের মননশীল প্রতিভার প্রকাশ ঘটিয়েছে।

আরও পড়ুন: প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা: প্রাণ-আরএফএল পাবলিক স্কুলে শতভাগ সাফল্য

বিভাগীয় পর্যায়ে ‘খ’ গ্রুপে দাবায় তৃতীয়স্থান অর্জন করে এ প্রতিষ্ঠানের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা মেহজাবিন। বিভাগীয় পর্যায়ে ‘খ’ গ্রুপে বিজ্ঞান প্রজেক্টে প্রথম হয়ে আগামী ২৬ জুলাই জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী আবিদা সুলতানা।

জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতায় ছাত্রছাত্রীদের সফলতার বিষয়ে প্রাণ-আরএফএল পাবলিক স্কুলের অধ্যক্ষ শাহ মো. জুয়েল রেজা বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন জাতীয় দিবসকেন্দ্রিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বরাবরই ভালো করে থাকে। জ্ঞান, দক্ষতা ও যোগ্যতার সমন্বয়ে বিশ্বমানের নাগরিক তৈরি করাই প্রাণ-আরএফএল পাবলিক স্কুলের লক্ষ্য।

তিনি বলেন, মননশীল ও সৃজনশীল চর্চার পাশাপাশি আমাদের শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ফলাফলও অত্যন্ত ঈর্ষণীয়। ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষায় আমাদের প্রতিষ্ঠানে ৮০ শতাংশ জিপিএ-৫-সহ শতভাগ শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়। গতবছরের পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় ১৬ শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১৫ জন ট্যালেন্টপুল এবং একজন সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পায়। আমাদের এ শিক্ষার্থীরাই তাদের নৈতিকতা, সৃজনশীলতা ও দক্ষতার সমন্বয় ঘটিয়ে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের নামকে আরও উজ্জ্বল করবে।

বিএ/এএসএম