ডিআইজি মিজান-বাছিরের মামলার প্রতিবেদন ৯ ফেব্রুয়ারি
অবৈধভাবে তথ্য পাচার ও ঘুষ নেয়ার অভিযোগে পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রোববার (৫ জানুয়ারি) এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্লা প্রতিবেদন দাখিল করেননি। এ জন্য ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।
গত ১৬ জুলাই দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্লা ঢাকার এক নম্বর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে ডিআইজি মিজানুর রহমান ও দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ ওঠার পর দুই প্রতিষ্ঠান থেকেই ডিআইজি মিজান ও এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে রেহাই পেতে দুদক পরিচালক এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাক ঘুষ দিয়েছেন বলে গত মাসের শুরুতে অভিযোগ করেন ডিআইজি মিজান। অভিযোগটি অস্বীকার করে বাছির দাবি করেন, তার কণ্ঠ নকল করে ডিআইজি মিজান কিছু ‘বানোয়াট’ রেকর্ড একটি টেলিভিশনকে সরবরাহ করেছেন।
অভিযোগ ওঠার পর গত ১২ জুন বাছিরকে সরিয়ে দুদকের আরেক পরিচালক মো. মঞ্জুর মোরশেদকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে ফানাফিল্লাকে প্রধান করে তিন সদস্যের দলকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেয়া হয়।
জেএ/এফআর/জেআইএম
সর্বশেষ - আইন-আদালত
- ১ মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড নিয়ে রুল
- ২ রিমান্ড শেষে কারাগারে সাংবাদিক শওকত মাহমুদ
- ৩ হাদির মৃত্যুতে দেশ এক সাহসী কণ্ঠস্বর হারালো: প্রধান বিচারপতি
- ৪ নিউমুরিং টার্মিনাল নিয়ে রিট নিষ্পত্তিতে হাইকোর্টের বেঞ্চ নির্ধারণ
- ৫ নির্দোষ দাবি করে ট্রাইব্যুনালে ন্যায়বিচার চাইলেন ৩ সেনা কর্মকর্তা