ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জাতীয়

তরুণ কৃষি কর্মকর্তাদের উদ্ভাবন দেশের কৃষিখাতে আনবে নতুন মাত্রা

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ০৬:০৬ পিএম, ২৫ জুলাই ২০২৫

দেশের কৃষিখাতের উন্নয়নে তরুণ কৃষি কর্মকর্তাদের উদ্ভাবন নতুন মাত্রা যোগ করবে। তাদের নতুন নতুন উদ্ভাবনী দক্ষতা ও শৃঙ্খলাবোধে এগিয়ে যাবে কৃষিখাত। তবে এক্ষেত্রে সর্বস্তরে চেইন অব কমান্ড মেনে চলতে হবে।

শুক্রবার (২৫ জুলাই) ইয়াং এগ্রিকালচার ক্যাডার অফিসার্স ফোরামের উদ্যোগে ‘এগ্রিফ্রন্টিয়ার্স ২৫: এমপাওয়ারিং ইয়ুথ অ্যান্ড টেকনোলজি ফর ফিউচার এগ্রিকালচার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর ফার্মগেটের তুলা ভবনে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

ইয়াং এগ্রিকালচার ক্যাডার অফিসার্স ফোরামের সভাপতি আজিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) মহাপরিচালক মো. ছাইফুল আলম।

এ সময় তিনি বলেন, তরুণদের উদ্ভাবনী শক্তি আমাদের কৃষিখাতকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

ডিএইর প্রশাসন ও অর্থ উইংয়ের পরিচালক ড. মো. মুজিবুর রহমান বলেন, প্রত্যেকটি সেক্টরে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। আর কাজের ক্ষেত্রে চেইন অব কমান্ড মেনে চলতে হবে। যেখানে লোক দরকার নেই সেখানে উল্টো সংযুক্তি দিয়ে রাখা হয়েছে।

হর্টিকালচার উইংয়ের পরিচালক সোহারাব উদ্দীন এ সময় বলেন, প্রশাসনে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। যেখানে দায়িত্ব দেওয়া হোক সেখানেই কাজ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন আব্দুর রহিম, লিগাল এন্ড সাপোর্টের পরিচালক নজরুল ইসলাম, প্রশাসনের উপ-পরিচালক মুরাদুল হাসান, বালাইনাশকের উপ-পরিচালক নুরে আলম সিদ্দিক প্রমুখ।

আজিম উদ্দিন বলেন, আমাদের সব ধরনের ধ্যান-জ্ঞান হলো ডিএই। আমরা নিজের সামর্থ্য দিয়ে কৃষিকে অগ্রসর করব।

১৯৭২-২০২৫ সাল পর্যন্ত দেশে কৃষিজমি কমেছে ১ দশমিক ৪৮ হেক্টর। ধানের উৎপাদন বেড়েছে ৩ দশমিক ৫ গুণ, ভুট্টা ২১ ও সরিষা ৪৩ শতাংশ। এ সময়ে উৎপাদনশীলতা ৩০ শতাংশ বেড়েছে। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে ৫০ লাখ কৃষককে। উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে ১০ হাজার।

ইয়াং এগ্রিকালচার ক্যাডার অফিসার্স ফোরামের সেক্রেটারি মাইনুদ্দীন সাদ বলেন, ক্ষমতাহীন দর্শকের ভূমিকা পালন করতে হয়। তাই মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা দিতে হবে। বুনিয়াদী প্রশিক্ষণের জন্য কৃষি একাডেমি করতে হবে। ৩৪-৩৭ ব্যাচ ৫ বছরে প্রমোশন পেয়েছে। ৩৮তম ব্যাচের ৫ বছর চলে গেলেও প্রমোশন হয়নি।

এনএইচ/এএমএ/এএসএম