ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জাতীয়

বিমানের লয়্যালটি ক্লাবে সদস্য হলে ফ্রি টিকিট-লাউঞ্জ সুবিধা

মুসা আহমেদ | প্রকাশিত: ০৭:২১ পিএম, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫

ঢাকার বনানীর বাসিন্দা ইফতেখার হোসেন। পেশায় ব্যবসায়ী। মাসে এক-দুবার বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আকাশপথে যাতায়াত করেন ব্যবসার কাজে। এখন তার ভ্রমণে প্রথম পছন্দ রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজ। নিয়মিত ভ্রমণকারীদের জন্য নানান ধরনের সেবা দিচ্ছে বিমান। আর এ সেবা মিলছে লয়্যালটি ক্লাবের মাধ্যমে।

ইফতেখার হোসেন জাগো নিউজকে জানান, বিমানের লয়্যালটি ক্লাবের সদস্য হওয়ার পর তার আইডিতে প্রতি ভ্রমণে মাইলস বা পয়েন্ট যোগ হয়। পরবর্তীসময়ে সেই মাইলস দিয়ে ফ্রি টিকিট, কেবিন আপগ্রেড, অতিরিক্ত ব্যাগেজ, লাউঞ্জ ব্যবহারসহ নানান সুবিধা পাওয়া যায়। প্রবাসী বাংলাদেশি, ব্যবসায়িক যাত্রী বা দেশের অভ্যন্তরে ঘন ঘন উড়োজাহাজে যাতায়াতকারীদের জন্য এ প্রোগ্রাম একটি দীর্ঘমেয়াদি ভ্রমণ-সহচর হয়ে উঠতে পারে।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সংশ্লিষ্টরা জানান, নিয়মিত ভ্রমণকে পুরস্কৃত ও মূল্যায়ন করার জন্যই বিশ্বের বড় বড় এয়ারলাইন্সের মতো বিমান পরিচালনা করছে বিশেষায়িত ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লায়ার প্রোগ্রাম ‘বিমান লয়্যালটি ক্লাব’। এ ক্লাব সদস্যদের ব্যাগেজের বাড়তি সুবিধা হোক কিংবা লাউঞ্জের আয়েশ, অথবা বিজনেস ক্লাসের আপগ্রেড—প্রতিটি সুবিধাই যাত্রীদের ভ্রমণকে করে তোলে আরও আনন্দদায়ক। এয়ারলাইন্স হিসেবে বিমানের এ উদ্যোগ যাত্রীদের সঙ্গে তাদের বন্ধন আরও সুদৃঢ় করছে। তাই বিমান লয়্যালটি ক্লাবের সদস্য হওয়া হতে পারে একটি বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত।

বিমান লয়্যালটি ক্লাব কী?

সহজ কথায়, বিমান লয়্যালটি ক্লাব হলো নিয়মিত ভ্রমণকারীদের স্বীকৃতি ও পুরস্কৃত করার জন্য তৈরি একটি ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লায়ার প্রোগ্রাম। ২০১৩ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু করা এই ক্লাবকে প্রতিষ্ঠানটি শুধু একটি ‘রিওয়ার্ডস স্কিম’ হিসেবে নয়, বরং যাত্রীদের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রধান হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করছে। প্রোগ্রামটির মূল উদ্দেশ্য নিয়মিত ভ্রমণকারীদের আনুগত্যকে স্বীকৃতি ও কৃতজ্ঞতা জানানো— যেখানে একই এয়ারলাইন্সে বারবার ভ্রমণ করলে জমা হয় মাইলস।

বিমান কর্তৃপক্ষ এই প্রোগ্রামটি অত্যন্ত যত্ন ও দায়বদ্ধতার সঙ্গে পরিচালনা করে। ভবিষ্যতে এ ক্লাবে সদস্য আরও বাড়াতে কী করা যায়, তার উদ্যোগ নেওয়া হবে।-বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম

আধুনিক আকাশযাত্রায় লয়্যালটি প্রোগ্রামের গুরুত্ব
এয়ারলাইন্স শিল্পে এখন প্রতিযোগিতা শুধু ভাড়া বা ফ্লাইট সংখ্যায় সীমাবদ্ধ নয়, গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্ক কত দীর্ঘমেয়াদি ও বিশ্বাসভিত্তিক, সেটিও বড় বিষয়। যে যাত্রী বারবার একই এয়ারলাইন্সে ভ্রমণ করেন, তাকে আলাদা করে চিনতে পারা ও পুরস্কৃত করা এ যুগের ব্যবসায়িক বাস্তবতার অংশ। লয়্যালটি প্রোগ্রামগুলো সেই সুযোগ তৈরি করে—যেখানে ভ্রমণের সংখ্যা বা দূরত্ব যত বাড়ে, তত বেড়ে যায় বাড়তি সুবিধা পাওয়ার সম্ভাবনা। ফলে যাত্রী একদিকে আর্থিক সুবিধা ও ভ্রমণ স্বাচ্ছন্দ্য পান, অন্যদিকে এয়ারলাইন্সও গড়ে তোলে স্থায়ী গ্রাহকভিত্তি।

বিমানের লয়্যালটি ক্লাবে সদস্য হলে ফ্রি টিকিট-লাউঞ্জ সুবিধা

সদস্য হওয়ার যোগ্যতা ও প্রক্রিয়া
অনেকের ধারণা থাকে, এ ধরনের ক্লাবের সদস্য হতে বোধহয় জটিল কোনো প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। কিন্তু বিমান লয়্যালটি ক্লাবের সদস্যপদ গ্রহণ অত্যন্ত সহজ এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।

১. বয়সসীমা: দুই বছর বা তার বেশি বয়সী যে কেউ বিনামূল্যে এ ক্লাবের সদস্য হতে পারেন।
২. রেজিস্ট্রেশন: ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় সদস্য হওয়ার পর সদস্যদের একটি ডিজিটাল কার্ড দেওয়া হয়।
৩. শর্ত: প্রতিটি অ্যাকাউন্টের জন্য একটি অদ্বিতীয় (Unique) ই-মেইল অ্যাড্রেস থাকা আবশ্যক। এমনকি শিশুদের অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রেও আলাদা ই-মেইল ব্যবহার করতে হয়।

আরও পড়ুন
বিমান বাংলাদেশ/‘বডি কন্ট্রাক্টে’ মানবপাচার, গোয়েন্দা তথ্যে দুই কর্মকর্তার নাম
সরাসরি ফ্লাইট বন্ধের ঘোষণায় মনঃক্ষুণ্ন হাজারো জাপানপ্রবাসী
পতাকা হাতে ৫৪ জনের প্যারাস্যুটিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্বরেকর্ড

কীভাবে কাজ করে এই প্রোগ্রাম
এই প্রোগ্রামের মূল ভিত্তি হলো মাইল অর্জন। যখনই কোনো সদস্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে ভ্রমণ করেন, তখন ফ্লাইটের দূরত্ব ও ট্রাভেল ক্লাসের (ইকোনমি বা বিজনেস ইত্যাদি) ওপর ভিত্তি করে তাদের অ্যাকাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ মাইল জমা হয়।
স্বয়ংক্রিয় জমা: টিকিট বুকিং বা চেক-ইনের সময় মেম্বারশিপ নম্বর উল্লেখ করলে ভ্রমণ শেষ হওয়ার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাইল অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যায়। সাধারণত বিমান ফ্লাইটের ক্ষেত্রে সাত কার্যদিবসের মধ্যে এই মাইল যুক্ত হয়।
মেয়াদ: অর্জিত মাইলগুলো দুই বছরের জন্য বৈধ থাকে।
শিশুদের জন্য সুবিধা: পরিবারের ছোট সদস্যরাও (যাদের সদস্যপদ আছে) তালিকাভুক্ত মাইলের ৭৫ শতাংশ অর্জন এবং রিডিম করতে পারে।

বিমানের লয়্যালটি ক্লাবে সদস্য হলে ফ্রি টিকিট-লাউঞ্জ সুবিধা

ভ্রমণ পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে কোনো মাইলস যোগ না হলে সংশ্লিষ্ট ভ্রমণের ৯০ দিনের মধ্যে সদস্য [email protected] ঠিকানায় ই-মেইল করে বা বিমান লয়্যালটি ক্লাবের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অভিযোগ জানাতে পারেন। নতুন করে কেউ ক্লাবে যোগ দিলে, যোগদানের আগের ৯০ দিনের ভ্রমণও নির্দিষ্ট শর্তে দাবি করা যায়—তবে সে ক্ষেত্রে সদস্য হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে হয়।

মেম্বারশিপ টায়ার বা স্তর: সুবিধার ভিন্নতা
বিমান লয়্যালটি ক্লাবে সদস্যদের তিনটি ভিন্ন স্তরে বা টায়ারে ভাগ করা হয়েছে —গ্রিন, সিলভার ও গোল্ড। প্রতিটি স্তরের যোগ্যতা এবং সুবিধা ভিন্ন।

গ্রিন মেম্বার

এটি লয়্যালটি ক্লাবের প্রবেশ স্তর। কোনো ন্যূনতম শর্ত ছাড়াই যে কেউ বিনামূল্যে এই স্তরের সদস্য হতে পারেন। এর সুবিধা হলো, সব ফ্লাইটে মাইল অর্জন ও খরচ করার সুযোগ, অগ্রিম সিট বুকিং এবং বিশেষ অফার ও বিমানের বিশেষ ভাড়া বা সংবাদ সম্পর্কে সবার আগে থেকে জানার সুবিধা। এছাড়া অতিরিক্ত ব্যাগেজ, লাউঞ্জ অ্যাক্সেস বা কেবিন আপগ্রেডের ক্ষেত্রে গ্রিন সদস্যরাও মাইলস ব্যবহার করে সুবিধা নিতে পারেন। এই স্তরে অর্জিত মাইল দুই বছর পর্যন্ত বৈধ থাকে।

বিমানের লয়্যালটি ক্লাবে সদস্য হলে ফ্রি টিকিট-লাউঞ্জ সুবিধা

সিলভার মেম্বার

নিয়মিত ভ্রমণকারীদের জন্য এটি পরবর্তী ধাপ। বছরে ৫০ হাজার মাইল ভ্রমণ করলে একজন সদস্য সিলভার স্ট্যাটাস অর্জন করেন। এই স্ট্যাটাস ধরে রাখতেও বছরে সমপরিমাণ মাইল ভ্রমণ করতে হয়। এর মাধ্যমে ১০ শতাংশ বোনাস মাইল অর্জনের সুবিধা পাওয়া যায়। অর্থাৎ একই ভ্রমণে গ্রিনের তুলনায় বেশি মাইলস জমার সুযোগ। এছাড়া ১০ কেজি অতিরিক্ত ব্যাগেজ সুবিধা, প্রায়োরিটি চেক-ইন সুবিধা, সদস্য ও একজন সঙ্গীর জন্য বিনা খরচে লাউঞ্জ অ্যাক্সেস সুবিধা, মাইলস দিয়ে টিকিট নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু ‘প্রাইওরিটি রিডেম্পশন’ সুবিধা পাওয়া যায়। এই মেম্বারশিপের মেয়াদ সর্বনিম্ন দুই বছর।

গোল্ড মেম্বার

এটি বিমান লয়্যালটি ক্লাবের সর্বোচ্চ ও সম্মানজনক স্তর। এ জায়গায় পৌঁছাতে হলে বছরে ৭৫ হাজার মাইল ভ্রমণ করতে হবে। স্ট্যাটাস বজায় রাখতেও বাৎসরিক ৭৫ হাজার মাইল ভ্রমণ আবশ্যক। বিমানের ভাষায় এটিকে বলে ‘এলিট সুবিধা’। এখানে ২০ শতাংশ বোনাস মাইল অর্জন করা যায়। ২০ কেজি অতিরিক্ত ব্যাগেজ সুবিধা, সদস্য ও একজন সঙ্গীর জন্য বিনা খরচে লাউঞ্জ অ্যাক্সেস, উড়োজাহাজে সেরা সিট প্রাপ্তির নিশ্চয়তা ও বুকিং পরিস্থিতি সাপেক্ষে পাশের সিটটি ফাঁকা রাখার বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায়। সদস্যদের কেবল একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হয়—তাদের মেম্বারশিপ স্ট্যাটাস আপডেট না হওয়া পর্যন্ত ভ্রমণের টিকিট এবং বোর্ডিং পাস সংরক্ষণ করা জরুরি।

অর্জিত মাইল দিয়ে কী করা যায়?
বিমান লয়্যালটি ক্লাব কেবল মাইল জমানোর জায়গা নয়, বরং জমানো মাইল ব্যবহার করে ভ্রমণ খরচ কমানো ও আরামদায়ক করার সুযোগ দেয়। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় ‘রিডেম্পশন’।

১. রিওয়ার্ড টিকিট: সদস্যরা চাইলে জমানো মাইল ব্যবহার করে রিওয়ার্ড টিকিট নিয়ে বিনা ভাড়ায় ভ্রমণের সুযোগ পান।
২. কেবিন আপগ্রেড: ইকোনমি ক্লাসের টিকিট কেটেও মাইল খরচ করে বিজনেস ক্লাসে আপগ্রেড করার সুযোগ রয়েছে।
৩. অতিরিক্ত ব্যাগেজ: সিলভার মেম্বার ১০ কেজি অতিরিক্ত ব্যাগেজ সুবিধা ও গোল্ড মেম্বার ২০ কেজি অতিরিক্ত ব্যাগেজ সুবিধা পান বিনামূল্যে। ভ্রমণে কেনাকাটা বেশি হলে চিন্তার কিছু নেই। মাইল ব্যবহার করেই অতিরিক্ত ব্যাগেজের চার্জ পরিশোধ করা যায়।
৪. লাউঞ্জ অ্যাক্সেস: সিলভার বা গোল্ড মেম্বার নিজে ও একজন সঙ্গীর জন্য বিনা খরচে লাউঞ্জ অ্যাক্সেস সুবিধা পান। সিলভার বা গোল্ড মেম্বার না হলেও, সাধারণ সদস্যরা মাইল খরচ করে লাউঞ্জ সুবিধা উপভোগ করতে পারেন, যা ফ্লাইটের আগে বিশ্রামের জন্য দারুণ সুযোগ।

সিলভার ও গোল্ড সদস্যদের ক্ষেত্রে মাইলস দিয়ে টিকিট নেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার (priority redemption availability) এবং বিনা খরচে লাউঞ্জ অ্যাক্সেসের সুবিধা থাকায় দীর্ঘ অপেক্ষা বা ট্রানজিট সময়ও স্বস্তিদায়ক হয়ে উঠতে পারে। প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে ডেডিকেটেড কাস্টমার সাপোর্ট—যার মাধ্যমে বুকিং, প্রোফাইল বা অ্যাকাউন্ট–সংক্রান্ত জিজ্ঞাসায় লয়্যালটি ক্লাবের সদস্যরা আলাদা সহায়তা পান। এছাড়া সব স্তরের সদস্যদের জন্যই রয়েছে এক্সক্লুসিভ অফার পাওয়া ও বিশেষ ভাড়া বা সংবাদ সম্পর্কে সবার আগে জানার সুযোগ, যা নিয়মিত ভ্রমণ পরিকল্পনায় কাজে লাগতে পারে।

যোগাযোগ: বিমান লয়্যালটি ক্লাব সংক্রান্ত যে কোনো সেবা, তথ্য, জিজ্ঞাসা, অভিযোগ বা সহায়তার জন্য সদস্য ও আগ্রহী যাত্রীরা ই-মেইল করতে পারেন [email protected] ঠিকানায়। সরাসরি ফোনে যোগাযোগের ক্ষেত্রে ডায়াল করতে হবে +৮৮০২৮৯০১৬০০ নম্বরে এবং এবং বিমান লয়্যালটি ক্লাবের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার অনুরোধ জানান। একইভাবে এক্সটেনশন ২৫২৫, ২৫১৬ বা ২৫১৭ নম্বরে ডায়াল করেও বিমান লয়্যালটি ক্লাবের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সূত্র জানায়, বিমানের লয়্যালটি ক্লাবের যাত্রা ২০১৩ সালে শুরু হলেও তা প্রচারণা খুব একটা ছিল না। পরে ২০২২ সালের ৪ জানুয়ারি বিমানের ৫১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ওই সেবার আধুনিকায়নে নতুন আঙ্গিকে মোবাইল অ্যাপস ও লয়্যালটি ক্লাবের উদ্বোধন করে বিমান। এ ক্লাবের সদস্য সংখ্যা প্রায় এক লাখ ১৫ হাজার। এর মধ্যে গোল্ড সদস্য এক হাজার ৮৭ জন, সিলভার সদস্য ৫৮০ জন। বাকিরা গ্রিন সদস্য।

জানতে চাইলে বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম জাগো নিউজকে বলেন, ‘বিমান কর্তৃপক্ষ এই প্রোগ্রামটি অত্যন্ত যত্ন ও দায়বদ্ধতার সঙ্গে পরিচালনা করে। ভবিষ্যতে এ ক্লাবে সদস্য আরও বাড়াতে কী করা যায়, তার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’

এমএমএ/এএসএ/এমএফএ/জেআইএম