ভিডিও EN
  1. Home/
  2. প্রবাস

কুয়েতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

জিসান মাহমুদ | প্রকাশিত: ০৭:৪৬ এএম, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে কুয়েতের হাওয়াল্লি প্রদেশ শাখা। এ উপলক্ষে দোয়া, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দেশটির হিজিল অঞ্চলের এক রিসোর্টে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্যদিয়ে শুরু হয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদযাপন।

কুয়েত বিএনপির হাওয়াল্লি প্রদেশ শাখার আহ্বায়ক শের আলী স্বপনের সভাপতিত্বে এবং ইকবাল হোসেন, আব্দুল কাদের, আরিফুর রহমান ও জামান ফারুকের যৌথ সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুয়েত বিএনপির সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান মাহফুজ।

প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুয়েত বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম এনাম।

এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুয়েত আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য সচিব শওকত আলী, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল কাদের মোল্লা, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মোস্তফা কামাল, আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য জালাল আহম্মেদ চুন্নু মোল্লা, আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য সৈয়দ নওশাদ, আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য ইকবাল হোসেন, আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য শাহজাহান সবুজ, সাবেক নির্বাচন কমিশনার আশফাকুল হক, স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মনির আহম্মেদ, বরিশাল জাতীয়তাবাদী ফোরাম কুয়েতের প্রধান উপদেষ্টা নাসির উদ্দিন হাওলাদারসহ কুয়েত বিএনপির সকল প্রাদেশিক কমিটির নেতা, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক, তাঁতীদল ও শ্রমিকদলের নেতা।

jagonews24

সভায় কুয়েত বিএনপির সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান মাহফুজ বলেন, আমরা এই দল থেকে অনেক কিছু পেয়েছি। আগামী নির্বাচনে যদি বিএনপি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে এই দল আমাদের কখনো ক্ষমা করবে না। জিয়া পরিবারের কারণে আজ আমরা প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ। জিয়া পরিবার যদি এই দল থেকে বিতাড়িত হয়ে যেত তাহলে এই দলের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যেত না।

তিনি বলেন, কুয়েত বিএনপি আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ যাতে আর কখনো ফিরে আসতে না পারে সেজন্য আমাদের সজাগ থাকতে হবে।

এ সময় বক্তারা চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, কুয়েত বিএনপির কার্যক্রম পর্যালোচনা ও নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে দলকে সুসংগঠিত করার আহ্বান জানান।

আলোচনা সভা শেষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মার শান্তি ও দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। পরে কেক কাটা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শেষ হয় আলোচনা সভা।

এমআরএম