ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

চাপম্যানের সেঞ্চুরি, রান পাহাড়ে নিউজিল্যান্ড

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশিত: ১১:১৯ এএম, ২৯ মার্চ ২০২৫

৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডের কাছে ৪-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত হয়েছে পাকিস্তান। এবার নেপিয়ারে শুরু হলো তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। প্রথম ম্যাচেই রান পাহাড় তৈরি করলো স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড। মার্ক চাপম্যাচের সেঞ্চুরি ও সঙ্গে আরও দুটি হাফ সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৪৪ রান করেছে কিউইরা।

১১১ বল খেলে ১৩২ রান করেন চার নম্বরে ব্যাট করতে নামা মার্ক চাপম্যান। ড্যারিল মিচেল করেন ৭৬ এবং অভিষিক্ত, পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ক্রিকেটার মোহাম্মদ আব্বাস করেন ৫২ রান।

টি-টোয়েন্টি সিরিজে না থাকলেও ওয়ানডে দিয়ে দলে ফিরে এসেছেন বাবর আজম এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান। হারিস রউফকে প্রথমে না রাখা হরেও টি-টোয়েন্টিতে ভালো বোলিং করায় তাকেও ওয়ানডে দলে নেয়া হয়। মোহাম্মদ রিজওয়ানই দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রিজওয়ান। ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান কিউইদের। অধিনায়কের সিদ্ধান্তকে শুরুতেই সঠিক প্রমাণ করেছিলেন নাসিম শাহ এবং বিপিএল কাঁপিয়ে যাওয়া, পাকিস্তানের অভিষিক্ত বোলার আকিফ জাভেদ। ৫০ রানেই তারা ফিরিয়ে দেন প্রথম সারির তিন ব্যাটার উইল ইয়ং, নিক কেলি এবং হেনরি নিকোলসকে।

১ রান করে বিদায় নেন উইল ইয়ং, আকিফ জাভেদের বলে ফিরে যান নিক কেলি এবং হেনরি নিকোলস। এরপরই ঘুরে দাঁড়ায় নিউজিল্যান্ড। মার্ক চাপম্যান এবং ড্যারিল মিচেল মিলে গড়ে তোলেন ১৯৯ রানের বিশাল জুটি। ২৪৯ রানের মাথায় বিচ্ছিন্ন হন তারা দু’জন। ৮৪ বলে ৭৬ রান করে আউট হন ড্যারিল মিচেল।

মোহাম্মদ আব্বাস তো ছিলেন বিধ্বংসী। টি-টোয়েন্টি স্টাইলে ব্যাট করে ২৬ বলে ৫২ রান নিয়ে আউট হন তিনি। যদিও তিনি ছিলেন আউট হওয়া নবম ব্যাটার। তার আগে ১৩২ রান করে বিদায় নেন মার্ক চাপম্যান। ১৩টি বাউন্ডারির সঙ্গে ৬টি ছক্কার মার মারেন তিনি।

শেষের দিকের ব্যাটাররা খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। যার ফলে ৯ উইকেট হারিয়ে কিউইরা। তারা থামে ৩৪৪ রানে। অভিষিক্ত আকিফ আকিফ জাভেদ নেন ২ উইকেট। ইরফান খান নেন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট। হারিস রউফ নেন ২টি। নাসিম শাহ এবং আরেক অভিষিক্ত বোলার মোহাম্মদ আলি নেন ১টি করে উইকেট।

এই ম্যাচে মোট ৫ জনের অভিষেক হয়। নিউজিল্যান্ডের দু’জন- মোহাম্মদ আব্বাস ও নিক কেলি। পাকিস্তানের তিনজন- আকিফ জাভেদ, মোহাম্মদ আলি ও উসমান খান।

আইএইচএস/