ভিডিও EN
  1. Home/
  2. তথ্যপ্রযুক্তি

বিটিআরসির নতুন নির্দেশনা

প্রতীক-দলের নামসহ ভোটারকে এসএমএস করতে পারবেন প্রার্থীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ১০:০৪ পিএম, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি মেনে ভোটারদের মোবাইলে এসএমএস পাঠাতে পারবেন প্রার্থীরা। দলীয় প্রতীক কিংবা দলের নামও ব্যবহার করা যাবে। একই সঙ্গে ওই প্রার্থী নির্বাচিত হলে তার এলাকায় জনগণের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেবেন, তাও উল্লেখ করে এসএমএস পাঠানো যাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিটিআরসির উপ-পরিচালক মো. আসিফ ওয়াহিদের সই করা বিজ্ঞিপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগের নির্দেশনার ১৮.৫ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে এবার এ সুযোগ দেওয়া হলো।

বিজ্ঞিপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী যেকোনো প্রার্থী নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে দল কিংবা ব্যক্তি ও প্রতীক উল্লেখ করে ভোট চাওয়ার জন্য এসএমএস পাঠাতে পারবেন। ওই প্রার্থী নির্বাচিত হলে তার এলাকায় জনগণের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেবেন, তাও উল্লেখ করে এসএমএস পাঠাতে পারবেন।

আরও পড়ুন>> ভোট নিয়ে যেন কোনো সংঘাত না হয়: নেতাকর্মীদের শেখ হাসিনা

গত ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তারা। নির্বাচিত হলে উন্নয়নের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছেন। পাশাপাশি প্রার্থীরা এবার সক্রিয় ডিজিটাল মাধ্যমেও। ফেসবুকের পাশাপাশি তারা ভোটারদের মোবাইলে এসএমএস পাঠাতে চান।

মোবাইল অপারেটররা বলছে, সেবা নিতে প্রার্থীরা এরই মধ্যে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। সেবা দিতেও তারা প্রস্তুত তারা।

এর আগে নির্বাচনে মোবাইলে প্রার্থীর হয়ে এসএমএস পাঠানোর বিষয়ে বিটিআরসির একটি নির্দেশনা ছিল। সেটি হলো—দলীয় প্রতীক কিংবা দলের নাম ব্যবহার করে গ্রাহককে কোনো এসএমএস পাঠাতে পারবে না মোবাইল অপারেটররা। সেই নির্দেশনা সংশোধন করে নতুন বিজ্ঞপ্তি দিলো বিটিআরসি।

ইসির ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রচারণা চালাতে পারবেন প্রার্থীরা। ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। যাচাই-বাছাই ও আপিল নিষ্পত্তি শেষে ১৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানায়, ২৭টি রাজনৈতিক দলের মোট ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এএএইচ/ইএ/জেআইএম