আগামী এপ্রিলের মধ্যেই সুন্দরবনের শ্যালা নদী দিয়ে সব ধরণের লাইটারেজ জাহাজসহ নৌযান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হবে। এতে ওয়ার্ল্ড হ্যারিটেজ সুন্দরবন পরিবেশ দূষণের হাত থেকে রক্ষা পাবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায়। বুধবার মংলা-ঘষিয়াখালী নৌ রুটের সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।নৌ সচিব বলেন, বন্ধ হয়ে যাওয়া মংলা-ঘষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌ চ্যানেলটি নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিগত ২০১৪ সালের জুন মাস থেকেই ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে খনন করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ২৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১ কোটি ২৫ লাখ কিউবিক মিটার মাটি খনন করা হয়েছে। খনন কাজ শেষ হলে এই রুট দিয়ে ১২ ফুট ড্রাফটের বড় বড় নৌযান চলাচল করতে পারবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মালদ্বীপের হাই কমিমনার ড. মোহম্মদ অসীম, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর মোজাম্মেল হক, এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী শ্রামা প্রসাদ অধিকারী ও বিআইডব্লিউটিএ’র অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ড্রেজিং) রফিকুল ইসলাম তালুকদার প্রমুখ।জেএইচ/আরআইপি