১০ শ্রেণির পণ্যে এলসি মার্জিনের শর্ত শিথিল

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৯:২২ পিএম, ২০ জুন ২০২৩

টেক্সটাইলের কাঁচামাল, রাসায়নিক ও আনুষঙ্গিক পণ্য, প্লাস্টিক ও প্যাকেজিং আইটেম, চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম, কম্পিউটার বা ল্যাপটপের যন্ত্রাংশসহ ১০ শ্রেণির পণ্য আমদানিতে লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) বা ঋণপত্র খোলার নগদ মার্জিনের শর্ত শিথিল করা হয়েছে।

ব্যবসা প্রসার, অর্থনৈতিক গতি বাড়ানোসহ কর্মসংস্থানের স্বার্থে এখন থেকে এসব পণ্যের এলসিতে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে নগদ মার্জিন নির্ধারণ করা যাবে। মঙ্গলবার (২০ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে।

ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠানো নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যবসার প্রসারে এখন থেকে এসব পণ্যের এলসিতে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে নগদ মার্জিন নির্ধারণ করা যাবে।

পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে— টেক্সটাইলের কাঁচামাল, রাসায়নিক ও আনুষঙ্গিক পণ্য, প্লাস্টিক ও প্যাকেজিং আইটেম ও এর কাঁচামাল, চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম, আনুষঙ্গিক ও রিএজেন্ট, ইউপিএস বা আইপিএসের যন্ত্রাংশ ও আনুষঙ্গিক পণ্য, নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট পণ্য, নির্মাণ সংশ্লিষ্ট স্থানীয়ভাবে প্রস্তুত করা পণ্যের সম্পূরক হার্ডওয়্যার, স্টিল শিট, এইচ-বিম, কম্পিউটার বা ল্যাপটপের যন্ত্রাংশ, তথ্য-যোগাযোগ প্রযুক্তি, ইন্টারনেট, সাইবার নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট হার্ডওয়্যার, যানবাহনের খুচরা যন্ত্রাংশ, টায়ার, টিউব ও এতদসংক্রান্ত অন্যান্য আনুষঙ্গিক পণ্য।

নির্দেশনায় বলা হয়, নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বছরের জুলাইয়ে ডলার সংকটের কারণে আমদানি নিরুৎসাহিত করতে নানা পণ্যে শতভাগ পর্যন্ত মার্জিন নির্ধারণ করে নির্দেশনা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।

ইএআর/এমএএইচ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।