ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জাতীয়

নির্বাচন সামনে রেখে আশা-নিরাশায় দুলছে পর্যটন খাত

মুসা আহমেদ | প্রকাশিত: ১২:১৮ পিএম, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫

দেশে শীতকালীন পর্যটন মৌসুম শুরু হয়েছে। পছন্দের গন্তব্য কক্সবাজার ও পার্বত্য অঞ্চলে ছুটছেন পর্যটকরা। নতুন গন্তব্য হিসেবে চাহিদা বেড়েছে সুন্দরবনের। তবে নানান বিধিনিষেধ ও যাতায়াতে ভোগান্তির কারণে সেন্টমার্টিন ও সিলেট ভ্রমণে আগ্রহ কমেছে অনেকের।

চলতি পর্যটন মৌসুম কেন্দ্র করে পর্যটক আকর্ষণে মূল্যছাড়সহ নানান ধরনের অফার দিচ্ছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। অনেকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য প্যাকেজ ট্যুরের আয়োজন করছেন। তবে আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে জানুয়ারি থেকেই রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়তে পারে। এমনটি হলে পর্যটনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

নির্বাচন সামনে রেখে আশা-নিরাশায় দুলছে পর্যটন খাত

পর্যটন খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগেও অনেকগুলো জাতীয় নির্বাচন শীত মৌসুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবারই তার ধাক্কা এসে লেগেছে পর্যটন খাতে। গত বছর সরকার পতনের পর রাজনৈতিক অস্থিরতা, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও সেন্টমার্টিনে বিধিনিষেধ আরোপ পর্যটন ব্যবসার ওপর চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এবারও জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে মৌসুমজুড়ে এ খাতে মন্দা যেতে পারে। তারপরও টিকে থাকতে পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

দেশের পর্যটন স্পটগুলোর মধ্যে ভ্রমণপিপাসুদের পছন্দের শীর্ষে কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিন। প্রতি বছর শীত মৌসুমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সড়ক, রেল ও আকাশপথে কক্সবাজার যান পর্যটকরা। তাদের অনেকে ‘এক ঢিলে দুই পাখি মারা’র মতো ঘুরে আসেন সেন্টমার্টিনেও।

গত বছর আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজনৈতিক অস্থিরতা, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও সেন্টমার্টিন ভ্রমণে সরকারের বিধিনিষেধ আরোপ পর্যটন ব্যবসার ওপর চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এবারও জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে মৌসুমজুড়ে এ খাতে মন্দা যেতে পারে।

রাতযাপনে বাধা নেই সেন্টমার্টিনে, ছুটছেন পর্যটকেরা

গত বছর পর্যটন মৌসুমের আগেই দ্বীপটির অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে বেশকিছু বিধিনিষেধ জারি করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ কারণে গত ৯ মাস সেন্টমার্টিন ভ্রমণে সরকারি নিষেধাজ্ঞা ছিল। গত ১ নভেম্বর সেই নিষেধাজ্ঞা উঠে গেছে। নভেম্বরে পর্যটকদের শুধু দিনের বেলায় দ্বীপটি ভ্রমণের সুযোগ ছিল। কিন্তু সেন্টমার্টিনে দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসা সম্ভব না হওয়ায় কোনো পর্যটক সেখানে যাননি, জাহাজও চলেনি।

আরও পড়ুন
শীতে ঘুরে আসুন পৃত্থিমপাশা জমিদারবাড়ি
যাতায়াত দুর্ভোগে বিছনাকান্দি ভুলতে বসেছে পর্যটকরা
সেন্টমার্টিন দ্বীপে যেতে মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

তবে ডিসেম্বরের প্রথম দিন থেকে ট্রাভেল পাস নিয়ে প্রতিদিন গড়ে দেড় হাজার পর্যটককে সেন্টমার্টিন যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে সরকার। আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত পর্যটকরা সেখানে রাতযাপন করতে পারবেন। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আবার ৯ মাসের বিধিনিষেধ শুরু হবে।

পার্বত্য তিন জেলা প্রকৃতিপ্রেমীদের অন্যতম আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সংস্কৃতির বৈচিত্র্য এবং পাহাড়ি জনপদের মনোমুগ্ধকর জীবনধারা সব মিলিয়ে এই এলাকাগুলো পর্যটকদের জন্য এক অসাধারণ ভ্রমণের স্থান।

কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনের হোটেল, রিসোর্ট ব্যবসায়ীরা জানান, কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনে প্রায় ৫০০ হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে। সেখানে রিজার্ভেশন নেওয়া শুরু হয়েছে। পর্যটক টানার জন্য ২০ থেকে ৫০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

নির্বাচন সামনে রেখে আশা-নিরাশায় দুলছে পর্যটন খাত

তবে পর্যটক কম যাওয়ায় আগের তুলনায় সেন্টমার্টিনে রাতযাপনে হোটেল ও রিসোর্টের ভাড়া বেড়েছে। এছাড়া ১৫ ডিসেম্বরের পর থেকে কক্সবাজারের হোটেল, রিসোর্টে পর্যটক বাড়লে ছাড় কমে যাবে বলে জানা গেছে।

জানতে চাইলে কক্সবাজার হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম শিকদার জাগো নিউজকে বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল নামবে বলে আশা করছি। ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হলে পর্যটনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তবে পরিস্থিতি এখনকার মতো মোটামুটি স্থিতিশীল থাকলে পর্যটনে কোনো সমস্যা হবে না। আশা করি ভালো ব্যবসাও হবে।’

নির্বাচন সামনে রেখে আশা-নিরাশায় দুলছে পর্যটন খাত

শীত মৌসুমের শুরুতে পার্বত্য অঞ্চলের দিকে বেশি ছুটছেন পর্যটকেরা। দেশের পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি সবসময়ই প্রকৃতিপ্রেমীদের অন্যতম আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সংস্কৃতির বৈচিত্র্য এবং পাহাড়ি জনপদের মনোমুগ্ধকর জীবনধারা সব মিলিয়ে এই এলাকাগুলো পর্যটকদের জন্য এক অসাধারণ ভ্রমণের স্থান।

ডিসেম্বরের প্রথম দিন থেকে ট্রাভেল পাস নিয়ে প্রতিদিন গড়ে দেড় হাজার পর্যটককে সেন্টমার্টিন যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে সরকার। আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত পর্যটকরা সেখানে রাতযাপন করতে পারবেন।

এ তিন জেলায় শীত মৌসুমেই বেশি বেড়াতে যান পর্যটকরা। তাদের আকৃষ্ট করতে হোটেল, রিসোর্টগুলো ভাড়ায় ছাড়সহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে বলে জানা গেছে।

নির্বাচন সামনে রেখে আশা-নিরাশায় দুলছে পর্যটন খাত

সিলেট ভ্রমণে বড় বিপত্তি সড়কপথের ভোগান্তি

কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনের পর ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে দ্বিতীয় পছন্দ সিলেটের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র। এসব স্পটে বছরজুড়েই পর্যটকের চাহিদা থাকে। এর মধ্যে শীতের মৌসুমে চাপ থাকে বেশি। তবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বেশ কয়েক বছর ধরে অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলায় এ পথে ভোগান্তি পোহাতে হয় পর্যটকদের।

সড়কপথে সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে যেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট পোহাতে হয়। আবার ঢাকা থেকে সিলেটে বিমান ভাড়া অত্যধিক বেশি। ট্রেনের টিকিটও চাহিদামতো পাওয়া যায় না। এ কারণে সিলেটের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, সাদাপাথর, রাতারগুলে পর্যটক কমছে।

গত ২৭ নভেম্বর সড়কপথে পরিবার নিয়ে সিলেটের জাফলং ভ্রমণে যান রাজধানীর মোহাম্মদপুরের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী জিয়াউদ্দিন। চারদিনের সফর শেষ করে ঢাকা ফিরে জাগো নিউজকে নিজের ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।

জিয়াউদ্দিন জানান, তিনি আগেও সিলেট ভ্রমণ করেছেন। সেটা ২০১৪ সালে। তখন ঢাকা থেকে সিলেট যেতে ছয় ঘণ্টা সময় লেগেছিল। কিন্তু এবার সায়েদাবাদ থেকে বাসে সিলেট যেতে সময় লেগেছে ১৪ ঘণ্টা। আবার সিলেট থেকে জাফলং যেতে সময় লেগেছে ৪ ঘণ্টা।

সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ফলে এ মৌসুমে বিদেশি পর্যটক হয়তো কম আসবে। তবে আমরা চাই, রাজনীতির প্রভাব যেন দেশের পর্যটনশিল্পের ওপর না পড়ে।—টোয়াব সভাপতি মোহাম্মদ রাফিউজ্জামান

তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ সময় বাসে বসে থেকে শরীর খুবই দুর্বল হয়ে গেছে। ফলে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ঘোরার পরিবর্তে দিনের বেশির ভাগ সময় হোটেলে বিশ্রাম নিয়েছি। আবার ঢাকায় ফেরার সময় একইভাবে যানজটে ভোগান্তির শিকার হয়েছি।’

নির্বাচন সামনে রেখে আশা-নিরাশায় দুলছে পর্যটন খাত

সিলেটের হোটেল অ্যান্ড গেস্টহাউজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সড়কপথে ভোগান্তির কারণে সিলেটে পর্যটনে খরা যাচ্ছে। আবার সিলেট থেকে জেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে যেতেও পর্যটকদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এ কারণে মৌসুম শুরু হলেও পর্যটকের তেমন দেখা নেই। তবে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে পর্যটক বাড়তে পারে।’

পর্যটনে নতুন ঠিকানা হয়ে উঠছে সুন্দরবন

এদিকে, পর্যটনে নতুন গন্তব্য হয়ে উঠেছে সুন্দরবন। ২০২০ সালের পর থেকে ক্রমেই সুন্দরবনে ভ্রমণে পর্যটকদের চাহিদা বাড়ছে। এ পর্যটনকে কেন্দ্র করে সুন্দরবন ঘিরে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু রিসোর্ট। সেখানে রাতযাপনেরও সুযোগ রয়েছে। এছাড়া বড় লঞ্চ ভাড়া করে দিনে দিনে সুন্দরবন ঘুরে আসা যাচ্ছে।

আবার ক্রুজ বা জাহাজে দুই রাত-তিন দিনের প্যাকেজে ভ্রমণের ব্যবস্থাও আছে। অর্থাৎ, ক্রুজে সুন্দরবনের বিভিন্ন স্থানে ঘোরা এবং রাতে ক্রুজেই রাতযাপন করার সুযোগ রয়েছে।

নির্বাচন সামনে রেখে আশা-নিরাশায় দুলছে পর্যটন খাত

সুন্দরবন পর্যটন নিয়ে কাজ করা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখন সুন্দরবন ভ্রমণে অর্ধশতাধিক জাহাজের ব্যবস্থা রয়েছে। এসব জাহাজে দুই রাত ও তিন দিনের প্যাকেজ ভ্রমণের ব্যবস্থা আছে। জনপ্রতি ১০ থেকে ২৫ হাজার টাকা খরচ পড়বে। দিন দিনই এ প্যাকেজের চাহিদা বাড়ছে।

খুলনা থেকে ক্রুজে নিয়মিত সুন্দরবনে ভ্রমণে যান জমজম ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের মালিক এস এম মাহতাব। জানতে চাইলে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘পর্যটনে নতুন গন্তব্য সুন্দরবন। বেশ কয়েক বছর ধরে সুন্দরবনে পর্যটক বাড়ছে। সুন্দরবনকেন্দ্রিক প্রায় এক লাখ মানুষ ওই ট্যুরিজমে যুক্ত হয়েছেন। তবে গত বছরের তুলনায় এবার সুন্দরবনে পর্যটক কিছুটা কম।’ সামনের দিনগুলো তা বাড়বে বলে আশা করেন মাহতাব।

আরও পড়ুন
২০ বছরে অর্ধেকে নেমেছে সেন্টমার্টিনের নারিকেল গাছ
ফের পর্যটকে মুখর সেন্টমার্টিন
সাগরেই কাটবে বেশি সময়, তড়িঘড়ি করে দেখতে হবে সেন্টমার্টিন

দেশের পর্যটনশিল্পের শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য সংগঠন ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব)। তারা পর্যটন খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন ট্যুর এজেন্সি ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে কাজ করে।

জানতে চাইলে টোয়াব সভাপতি মোহাম্মদ রাফিউজ্জামান জাগো নিউজকে বলেন, ‘সুন্দরবনে ট্যুরিজম বেসরকারি উদ্যোগেই চলছে। সরকারের পক্ষ থেকে সেখানে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর মধ্যে সরকার সুন্দরবনে ট্যুরিজম নিয়ে বিভিন্ন নিয়ম-কানুন করেছে। যার অনেকগুলো ট্যুরিজমের অনুকূলে নয়। তবে সুন্দরবন নিয়ে সরকার ভাবছে। আমাদের সঙ্গে কথা বলেছে।’

নির্বাচন সামনে রেখে আশা-নিরাশায় দুলছে পর্যটন খাত

নির্বাচন ঘিরে পর্যটনে শঙ্কা

আগামী ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হতে পারে। এ নির্বাচন সামনে রেখে জানুয়ারি থেকেই রাজনৈতিক পরিস্থিতি জটিল হতে পারে। এমন অবস্থায় এবার শীত মৌসুমে পর্যটনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা।

তারা বলছেন, পর্যটক বাড়া বা কমা নির্ভর করে মূলত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও যোগাযোগব্যবস্থার ওপর। এমন অবস্থায় ফেব্রুয়ারিতে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় তারা।

জানতে চাইলে টোয়াব সভাপতি মোহাম্মদ রাফিউজ্জামান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশে রাজনৈতিক পরিবেশ কিছুটা খারাপ যাবেই, যা ট্যুরিজমের জন্য অনুকূল নয়। ফলে এর প্রভাব ট্যুরিজমেও পড়বে। কিন্তু ব্যবসা একেবারেই হবে না বা পর্যটকরা একদমই ঘুরতে বের হবেন না এমনটি বলা যাবে না। ডোমেস্টিক ট্যুরিজম হবে।’

তিনি বলেন, ‘সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ফলে এ মৌসুমে বিদেশি পর্যটক হয়তো কম আসবে। তবে আমরা চাই, রাজনীতির প্রভাব যেন দেশের পর্যটনশিল্পের ওপর না পড়ে।’

এমএমএ/এমকেআর/এমএমএআর/এমএফএ/জেআইএম