ডিএনসিসির আরও ২৮ হাসপাতালে মশকনিধন
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অধীন এলাকাসমূহের কোভিড ও নন-কোভিড হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোধকল্পে দ্বিতীয় ধাপে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ মশকনিধন কার্যক্রমের শুরু করেছে ডিএনসিসি।
সোমবার (২০ জুলাই) কার্যক্রমের তৃতীয় দিনে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকা উত্তরের মোট ২৮টি হাসপাতালে এই কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে।
হাসপাতালগুলোর মধ্যে রয়েছে, উত্তরা অঞ্চল-১ এর অধীন ক্রিসেন্ট হাসপাতাল এবং ঢাকা আই কেয়ার চক্ষু হাসপাতাল।
মিরপুর অঞ্চল-২ এর অধীন আধুনিক হাসপাতাল, মেরি স্টোপ প্রিমিয়াম ক্লিনিক, আলোক ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টার, ল্যাব এইড ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টার, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, রাড্ডা এমসিএইচএফপি সেন্টার এবং ওজিএসবি হাসপাতাল।
মহাখালী অঞ্চল-৩ এর অধীন শমরিতা হাসপাতাল, ইমপালস হাসপাতাল, নাক কান গলা ইনস্টিটিউট, থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং মাদকাশক্তি নিরাময় কেন্দ্র।
মিরপুর অঞ্চল-৪ এর অধীন সেলিনা জেনারেল হাসপাতাল, ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ডেল্টা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং এক্সিম ব্যাংক হাসপাতাল।
কারওয়ান বাজার অঞ্চল-৫ এর অধীন জাতীয় কিডনি রোগ ইনস্টিটিউট শেরে বাংলা নগর, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, ২৫০ শয্যা টিবি হাসপাতাল শ্যামলী এবং আল-মারকাজুল হাসপাতাল মোহাম্মদপুর।
উত্তরার অঞ্চল-৬ অধীন রেডিকেল হাসপাতাল লি., উত্তরা হোপ হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক প্রা. লি. এবং লুবনা জেনারেল হাসপাতাল।
অঞ্চল-৭ এর অধীন সবুজ বাংলা মেডিকেল উত্তর ফায়দাবাদ এবং আশিয়ান হাসপাতাল।
অঞ্চল-৮ এর অধীন উত্তরখান জেনারেল হাসপাতাল। এই নিয়ে দ্বিতীয় ধাপের কার্যক্রমের এই তিন দিনে ডিএনসিসির অধীন মোট ৯৫টি হাসপাতালে বিশেষ মশকনিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে।
সপ্তাহব্যাপী এই কার্যক্রমে প্রতিদিন বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সাড়ে ৬টা পর্যন্ত লার্ভিসাইডিং (মশার লার্ভার কীটনাশক) ও অ্যাডাল্টিসাইডিং (পরিণত মশার কীটনাশক) প্রয়োগ করা হচ্ছে। ঢাকা উত্তরের হাসপাতালগুলোতে আগামীকালও এই মশক নিধন কার্যক্রম চলমান থাকবে।
এএস/এফআর/এমএস