বিএসএমএমইউতে চতুর্থ দিনে টিকা নিলেন ১৫০০
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে। চতুর্থ দিনে মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সর্বোচ্চ সংখ্যক ১ হাজার ৪৯৭ জন টিকা নিয়েছেন। এ পর্যন্ত মোট টিকা নিয়েছেন তিন হাজার ১৫৪ জন।
রাজধানীর মিন্টু রোডে অবস্থিত বিএসএমএমইউ’র কনভেনশন সেন্টারে আটটি বুথে টিকাদান কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
গত ২৮ জানুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়ার টিকা নেয়ার মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন সেন্টারের কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়।
এদিকে মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. মিল্টন হলে বিএসএমএমইউ’র উপাচার্যের সভাপতিত্বে কোভিড-১৯ এর সর্বশেষ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করার জন্য সব অনুষদের ডিন, কোভিড-১৯ টাস্কফোর্স ও কোর গ্রুপের সদস্যবৃন্দের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখাসহ অন্যান্য রোগীদেরও চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
এ সময় উপাচার্য ফ্রন্টলাইন যোদ্ধাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে করোনার টিকা নেয়ারও আহ্বান জানান।
গুরুত্বপূর্ণ ওই সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. সাহানা আখতার রহমান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ ও বক্ষব্যধি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, শিশু অনুষদের ডীন অধ্যাপক ডা. চৌধুরী ইয়াকুব জামাল, নার্সিং অনুষদের ডীন অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান খান, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোজাফফর আহমেদ, অ্যানেসথেশিয়া, অ্যানালজেশিয়া অ্যান্ড ইনটেনসিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ কে এম আখতারুজ্জামান, ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আবুল কালাম আজাদ, প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সুনীল কুমার বিশ্বাস প্রমুখসহ কোভিড-১৯ টাস্কফোর্স ও কোর গ্রুপের সদস্যরা।
এমইউ/এসজে/জিকেএস