করোনা চিকিৎসায় জাতীয় গাইডলাইনের নবম সংস্করণ প্রণয়ন
করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় জাতীয় গাইডলাইনের নবম সংস্করণ প্রণয়ন করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
বৃহস্পতিবার (৬ মে) অধিদফতরের সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ (সিডিসি) শাখার উদ্যোগে জাতীয় গাইডলাইনের সর্বশেষ সংস্করণে করোনার বিভিন্ন শ্রেণি-বিভাগ (যেমন এসিমটোমেটিক (লক্ষণ নেই কিন্তু পজিটিভ), মৃদু কেইস (ইনফ্লুয়েঞ্জা লাইক ইলনেস), মডারেট কেইস (নিউমোনিয়া), সিভিয়ার কেইস (সিভিয়ার নিউমোনিয়া) এবং ক্রিটিক্যাল কেইস (যাদের আইসিইউ প্রয়োজন) কোন ধরনের লক্ষণ থাকলে কোন ধরনের চিকিৎসা হবে তার বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে।
করোনার ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থা, ক্রনিক কিডনি ডিজিজেজ, অ্যাজমা, সিওপিডি, স্থূলতা, ক্যান্সার, হার্ট ফেইলিউর, মেন্টাল ডিজঅর্ডার, কেমোথেরাপি ইত্যাদিতে আক্রান্ত রোগীদের অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
করোনার কোন কোন ক্ষেত্রে প্রধান লক্ষণ ও মৃদু লক্ষণ এবং কিভাবে কোন রোগীকে চিহ্নিত করা হবে তার বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।
রোগীদের ভর্তি প্রক্রিয়া ও চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা কী হবে তারও বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে গাইডলাইনে। করোনা চিকিৎসায় সব চিকিৎসকদের নির্দিষ্ট কয়েকটি ওষুধ ব্যবহারের কথা বলে হয়েছে সর্বশেষ জাতীয় গাইড লাইনের সংস্করণে।
এছাড়া রোগীদের হাসপাতালে ভর্তির পর চিকিৎসা শেষে কখন ছাড়পত্র দেয়া হবে তারও বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে গাইডলাইনে।
এমইউ/এমআরআর