বাংলাদেশকে টেনে ধরার অপরাজনীতি হয়েছিল: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৯:১০ পিএম, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশকে টেনে ধরার জন্য অপরাজনীতি করা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাতে জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সমগ্র পৃথিবীতে শেখ হাসিনা একটি রোল মডেল। খুব ভালো লাগে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত সব বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদরা যখন বাংলাদেশের মাইক্রো ইকোনমিক নিয়ে গবেষণা করেন। ভাবতেই আনন্দ লাগে। অথচ এই বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। সেই বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। এটাই হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে টেনে ধরার জন্য অপরাজনীতি করা হয়, যা আমরা নিকট অতীতে দেখেছি। বাংলাদেশের নির্বাচন, বাংলাদেশের সংসদ, বাংলাদেশের আইন, নির্বাহী বিভাগ ও সংবিধান যারা মানছে না তারাই এ অপরাজনীতি করেছিল। বাংলাদেশকে একটি অন্ধকারে তলিয়ে দেওয়ার জন্য গভীর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছিল। আজকে কিন্তু তারাই অন্ধকারে তলিয়ে গেছে। নির্বাচন নিয়ে কত অপকর্ম, কত ষড়যন্ত্র হয়েছে। অথচ আমরা দেখলাম ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে জনগণের অভূতপূর্ব অংশগ্রহণ।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, অনেকে বলেছিল বাংলাদেশকে স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) দিয়ে অগ্রযাত্রাকে বন্ধ করে দেওয়া হবে। এই বাংলাদেশে নির্বাচন হবে না। গণতান্ত্রিক ধারা সামনের দিকে এগিয়ে যাবে না। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ। উন্নয়নকে তারা সমর্থন করেছে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে সেটি প্রতিফলিত হয়েছে। সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ নৌকা মার্কা এবং শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রেখেছে।

তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিল বিএনপি, খালেদা জিয়া এবং কুলাঙ্গার তারেক রহমান লন্ডনে বসে ষড়যন্ত্র করে। কিন্তু বাংলাদেশের পথকে তারা বিচ্যুত করতে পারেনি। বাংলাদেশের মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছে, ঐক্যবদ্ধ থাকবে।

আইএইচআর/এমকেআর/জেআইএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।