এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই: হাবিবুল বাশার

বিশেষ সংবাদদাতা
বিশেষ সংবাদদাতা বিশেষ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ১০:০৬ পিএম, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

প্রধান নির্বাচক হতে হলে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়কই হতে হবে, এমন কোন বাঁধাধরা আইন নেই। বিসিবির গঠনতন্ত্রেও এমন কিছু লিখা নেই। তবে প্রায় দেড় যুগ ধরে একটি রীতি বিদ্যমান। তাহলো, পর পর তিন-তিনজন সাবেক অধিনায়কই প্রধান নির্বাচকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

প্রথমে ফারুক আহমেদ (১৯৯৪ সালে আইসিসি ট্রফির অধিনায়ক), পরে আকরাম খান (১৯৯৭‘র আইসিসি ট্রফি বিজয়ী ক্যাপ্টেন) এবং সবশেষ মিনহাজুল আবেদিন নান্নু (১৯৯০-১৯৯৪ সালে অধিনায়ক) জাতীয় দলের চিফ সিলেক্টরের দায়িত্ব পালন করেছেন।

সেই ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকেই যখন মিনহাজুল আবেদিন নান্নুকে বাদ দেওয়ার গুঞ্জন শুরু হয়। তখন থেকেই ধারণা করা হয়েছিল, নান্নুর সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ আর বাড়ানো হবে না। তবে তখন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে, জাতীয় দলের আরেক সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশার সুমনই হবেন পরবর্তী প্রধান নির্বাচক। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল উল্টো।

নান্নুর বদলে গাজী আশরাফ হোসেন লিপুকে করা হলো প্রধান নির্বাচক। আর হাবিবুল বাশার সিলেকশন কমিটিতেই নেই। তার জায়গায় নির্বাচক হলেন জাতীয় দলের সাবেক টপ অর্ডার হান্নান সরকার।

হাবিবুল বাশার সুমন বিসিবির এ সিদ্ধান্তকে কিভাবে নিয়েছেন? বাশার অবশ্য কোনোরকম প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে নারাজ। জাগো নিউজের ফোন রিসিভ করলেও বিসিবির সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনোরকম মন্তব্য করতে চাননি সুমন।

বলেছেন, ‘আমি কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবো না। এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।’ তবে গলার স্বর পরিষ্কার বলে দিচ্ছিল, বোর্ডের সিদ্ধান্তে মোটেই খুশি নন সুমন।

এআরবি/এমএমআর/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।