সিলেট বিভাগে একদিনে করোনা থেকে ৪৪১ জন সুস্থ, মৃত্যু নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক নিজস্ব প্রতিবেদক সিলেট
প্রকাশিত: ০২:২১ পিএম, ২৪ আগস্ট ২০২০
ফাইল ছবি

সিলেট বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস থেকে রের্কড সংখ্যক ৪৪১ জন রোগী সুস্থ হয়েছেন। একই সময়ে কেউ মারাও যাননি। নতুন সুস্থদের মধ্যে সর্বোচ্চ সিলেট জেলার ৪০১ জন, সুনামগঞ্জের চারজন এবং মৌলভীবাজারের ৩৬ জন বাসিন্দা রয়েছেন।

তবে এদিন হবিগঞ্জের কেউ সুস্থ হননি। একই সময়ে বিভাগে ১০৭ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে সিলেটে ৪৯ জন, সুনামগঞ্জে ২৪, হবিগঞ্জের ১৮ ও মৌলভীবাজারে ১৬ জন।

সোমবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. সুলতানা রাজিয়া স্বাক্ষরিত এক স্বাস্থ্য বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সিলেট বিভাগে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ছয় হাজার ৬৮৭ জন। এর মধ্যে সিলেটের তিন হাজার ৪২৬ জন, সুনামগঞ্জের এক হাজার ৪৭৪ জন, হবিগঞ্জের ৯৩১ জন এবং মৌলভীবাজারের ৮৫৬ জন সুস্থ হয়েছেন।

সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে মোট ১০ হাজার ১২৩ জনের শরীরে। আর সুস্থ হয়ে উঠেছেন ছয় হাজার ৬৮৭ জন। এর মধ্যে মাত্র এক সপ্তাহে সুস্থ হয়েছেন এ অঞ্চলের দুই হাজারের অধিক করোনা পজিটিভ রোগী। এর ফলে সিলেট বিভাগে করোনা আক্রান্ত রোগী রয়েছেন তিন হাজার ৪৩৬ জন।

এর মধ্যে সিলেটে মোট আক্রান্ত পাঁচ হাজার ৩৬৩ জনের মধ্যে বর্তমানে সক্রিয় করোনা রোগী রয়েছেন এক হাজার ৯৩৭ জন, সুনামগঞ্জে মোট এক হাজার ৯৩২ জনের মধ্যে বর্তমানে সক্রিয় করোনা রোগী আছেন ৪৫৮ জন, হবিগঞ্জে মোট এক হাজার ৪৫৪ জনের মধ্যে সক্রিয় করোনা রোগী আছেন ৫২৩ জন, মৌলভীবাজারে মোট এক হাজার ৩৭৪ জন করোনা রোগীর মধ্যে বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৫১৮ জন। বাকি সবাই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

সিলেট বিভাগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১৪২ জন। এর মধ্যে সিলেটে ৬৮ জন, সুনামগঞ্জে ৯ জন, হবিগঞ্জে ৪৭ জন ও মৌলভীবাজারে ১৮ জন। আর এ বিভাগে রোববার (২৩ আগস্ট) করোনায় কেউ মারা যাননি। তাই আগের দিনের মতোই বিভাগে করোনায় মৃতের সংখ্যা মোট ১৮১ জন। এর মধ্য সিলেটে ১২৯ জন, সুনামগঞ্জে ২০ জন, হবিগঞ্জে ১২জন ও মৌলভীবাজারে ২০ জন।

ছামির মাহমুদ/আরএআর/পিআর

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।