শেহজাদ আমানের অনুবাদে ‘ফোর হান্ড্রেড ডেজ’

জাগো নিউজ ডেস্ক
জাগো নিউজ ডেস্ক জাগো নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৬:২৮ পিএম, ১৪ নভেম্বর ২০২৩

প্রত্যাশা প্রকাশ থেকে প্রকাশিত হলো পাঠকপ্রিয় অনুবাদক শেহজাদ আমানের অনুবাদে চেতন ভগতের ‘ফোর হান্ড্রেড ডেজ’। চেতন ভগত বর্তমানে পরিচিত ভারতের নাম্বার ওয়ান বেস্ট সেলার লেখক হিসেবে। শুধু ভারত বা উপমহাদেশই নয়, বিশ্বের অন্য প্রান্তেও তার আছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা।

তার হাতে রচিত হয়েছে ‘ফাইভ পয়েন্টস সামওয়ান,’ ‘ওয়ান ইন্ডিয়ান গার্ল,’ ‘হাফ গার্লফ্রেন্ড,’ ‘টু স্টেটস’ ইত্যাদি বেস্ট সেলিং বই। এই পাঁচটি বইয়ের কাহিনির ওপর ভিত্তি করেই বলিউডে নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্র। গত কয়েক বছর ধরে তিনি রহস্যোপন্যাস লিখছেন কেশব ও সৌরভ নামক দুই শখের গোয়েন্দার চরিত্রকে কেন্দ্র করে। ‘ফোর হান্ড্রেড ডেজ’ এই সিরিজের তৃতীয় রহস্যোপন্যাস।

আরও পড়ুন: পাওয়া যাচ্ছে মোহাম্মদ নূরুল হকের গবেষণাগ্রন্থ

বইয়ে দেখা যায়, ১২ বছরের মেয়ে সিয়াকে প্রায় ৯ মাস ধরে নিখোঁজ। একদিন রাতের বেলায় যেন বেমালুম গায়েব হয়ে গিয়েছিল ও দাদাবাড়ি থেকে। অনেক চেষ্টার পরও ওর খোঁজ না পেয়ে হাল ছেড়ে দিয়েছে পুলিশও। কিন্তু মেয়ের সন্ধানে হাল ছাড়েননি মা আলিয়া অরোরা। যে কোনো কিছুর বিনিময়ে মেয়েকে ফিরে পেতে চান তিনি। মেয়ের খোঁজে সাহায্য চাইলেন শখের গোয়েন্দা কেশব ও সৌরভের।

সন্তান হারানোর ব্যথা বুঝতে পারে কেশব। সেও চায় আলিয়াকে তার মেয়েকে খুঁজে পেতে সাহায্য করতে। এদিকে রহস্যময় কেসটির সমাধান করতে গিয়ে কেশবও যেন জড়িয়ে গেল হৃদয়ঘটিত রহস্যের বেড়াজালে। আলিয়ার প্রতি মুগ্ধতা ও ভালোবাসার শেষ নেই তার। তবে সবকিছুর পরও আলিয়ার জীবনে তার মেয়েকে ফিরিয়ে দিতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ সে। যারা সহজ, সরল ভাষায় রহস্যোপন্যাস পড়তে ভালোবাসেন, তাদের জন্যই বইটি লিখেছেন লেখক চেতন ভগত।

আরও পড়ুন: মাসউদ আহমাদের ‘কাঞ্চনফুলের কবি’

অনুবাদক শেহজাদ আমানের এটি ২৩তম অনুবাদগ্রন্থ। এর আগে তার অনুবাদ বই প্রকাশিত হয়েছে সন্দেশ, অন্যধারা, রোদেলা, অন্বেষা, গ্রন্থরাজ্য প্রকাশনী থেকে। চেতন ভগতের ‘ফোর হান্ড্রেড ডেজ’ বইটির মুদ্রিত মূল্য ৬০০ টাকা। বইটি রকমারি ডটকম, বইফেরী, বুকস্ট্রিটসহ সব অনলাইন বুকশপে অর্ডার করা যাচ্ছে।

এসইউ/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।