সংসার জীবনের ১ যুগ পূর্ণ করলেন অনন্ত-বর্ষা

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক বিনোদন প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৩:৫৫ পিএম, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত তারকা দম্পতি চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল ও চিত্রনায়িকা আফিয়া নুসরাত বর্ষা। তারা ভালোবেসে ঘর বাঁধেন ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর। তাদের ঘর আলো করে ২০১৪ সালে জন্ম নেয় আরিজ ইবনে জলিল ও ২০১৭ সালে আবরার ইবনে জলিল। অনন্ত-বর্ষার সন্তানরাও সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ পরিচিত।

আরও পড়ুন: কোনো ছবিতে আর ইনভেস্ট করব না: অনন্ত জলিল

অনন্ত-বর্ষা সুখের ১২ বছর অর্থাৎ এক যুগ পার করেছেন। ২৩ সেপ্টেম্বর ১২তম বিবাহবার্ষিকী এ তারকা দম্পতির। তাদের প্রতিবছর বিবাহবার্ষিকী উদযাপন করা হয় আনুষ্ঠানিকভাবে। এ উপলক্ষে তাদের থাকে আলাদা আয়োজন। দুই সন্তানকে নিয়ে নিজেদের মতো করে সময় কাটান তারা। বিবাহবার্ষিকী পালন করেন আনন্দময় পরিবেশে।

Ananto-(5).jpg

জনপ্রিয় এ তারকা দম্পতির সংসার জীবনের এক যুগ পূর্ণ হওয়ার দিনে তাদের ঘরোয়া আয়োজনের কিছু দৃশ্য শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। অনন্ত-বর্ষা দুজনই আলাদা পোস্টে বিবাহবার্ষিকীর শুভেচ্ছা জানান ভক্ত-অনুরাগীদের।

অনন্ত-বর্ষা বিবাহবার্ষিকীর এক যুগ পূর্ণ হওয়ার দিন সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। তাদের ভক্ত-অনুরাগীরাও সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

Ananto-(5).jpg

আরও পড়ুন: রোজা রেখে ভুলে কেক খেলেন অনন্ত জলিল!

এর আগে গণমাধ্যমে বর্ষার সঙ্গে প্রেম আর বিয়ে নিয়ে অনন্ত জলিল বলেন, ‘আমাদের বিয়ে হয়েছে ২০১১ সালে। তবে আমাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয় ২০০৮ সালে।’

বর্ষাকে বিয়ের পর নিজের অনেক কিছুই পরিবর্তন হয়েছে অনন্ত জলিলের। তিনি আরও বলেন, অফিস থেকে এক সেকেন্ডের জন্য অন্য কোথাও যাই না। বর্ষার সঙ্গে যখন থেকে প্রেম শুরু করেছি, তখন থেকে অফিস থেকে সরাসরি ওর কাছে চলে আসি। একা কোথাও যাই না। দুজন দুজনের প্রতি দায়িত্বশীল। সামাজিকতা রক্ষার চেষ্টা করি। সব কিছু মিলেমিশে করি। এটাই আমাদের ভালোবাসার প্রকাশ।

Ananto-(5).jpg

প্রতিবারের মতো এবারের বিবাহবার্ষিকীতেও ভক্ত-অনুরাগীদের কাছ থেকে শুভেচ্ছা বার্তা পেয়ে মুগ্ধ অনন্ত-বর্ষা। তাদের ভক্তদের পাশাপাশি অনেক সহকর্মী ও মিডিয়াকর্মীরাও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

এমআই/এমএমএফ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।