মুনীর চৌধুরী ও বাপ্পী লাহিড়ীর জন্ম

ফিচার ডেস্ক
ফিচার ডেস্ক ফিচার ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:১৭ পিএম, ২৭ নভেম্বর ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

২৭ নভেম্বর ২০২২, রোববার। ১২ অগ্রহায়ণ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

মুনীর চৌধুরী
বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী, বাগ্মী এবং বুদ্ধিজীবী। ১৯২৫ সালের ২৭ নভেম্বর মানিকগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশি বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের অন্যতম একজন শিকার। তার রচিত উল্লেখযোগ্য নাটক- রক্তাক্ত প্রান্তর, চিঠি, কবর, পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য, দণ্ডকারণ্য, রাজার জন্মদিন ইত্যাদি। সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি পুরস্কার, দাউদ পুরস্কার, সিতারা-ই-ইমতিয়াজ, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন।

বাপ্পী লাহিড়ী
১৯৫২ সালের ২৭ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় শাস্ত্রীয় সংগীতে সমৃদ্ধ এক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পুরো নাম অলোকেশ বাপ্পি লাহিড়ী। হিন্দি চলচ্চিত্রসহ বাংলা গানের গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক ও গায়ক হিসেবে ভারতীয় উপমহাদেশে পরিচিত। সংগীত জগতে তিনি বাপ্পীদা নামেই সমধিক পরিচিত। আশির দশকের চলচ্চিত্র ডিস্কো ড্যান্সার, নমক হালাল এবং শরাবীর মতো বিভিন্ন চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনা করে তিনি সমাদৃত হন। সাড়ে চার দশক দীর্ঘ মিউজিক্যাল ক্যারিয়ারে ৬৫০টির বেশি সিনেমায় মিউজিক কম্পোজ করেছেন। তার জনপ্রিয় গানগুলোর মধ্যে-ঝুম ঝুম ঝুম বাবা, ইয়ার আ রাহা হ্যায় তেরা প্যায়ার, ডিস্কো ডান্সার, তম্মা তম্মা, উ লা লা, মঙ্গল দ্বীপ জ্বেলে ইত্যাদি। ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

ঘটনা
১০০১ - পেশাওয়ারের যুদ্ধ সংঘটিত।
১৮৯৫- বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল তার সমুদয় সম্পত্তি উইল করে নোবেল পুরস্কার প্রদানের জন্য তহবিল গঠন করেন।
১৯১৪- ব্রিটেনে প্রথম নারী পুলিশ নিয়োগ দেওয়া হয়।
১৯৩২ - পোল্যান্ড ও সোভিয়েত ইউনিয়ন পরস্পরকে আক্রমণ না করার চুক্তি করে।
১৯৪০ - আততায়ীর গুলিতে রুমানিয়ার প্রধানমন্ত্রী ইয়ার্গাসহ ৬৪ জন নিহত হন।

জন্ম
১৮৭৮- বাঙালি কবি যতীন্দ্রমোহন বাগচী।
১৮৮৮- বাঙালি কৃষিবিজ্ঞানী,শিক্ষাবিদ ও লেখক কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৯০০- ভারতীয় উপমহাদেশের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ।
১৯১৩- চিত্রশিল্পী চিত্রনিভা চৌধুরী।
১৯২৫- ভাষা আন্দোলনে শহীদ আবদুস সালাম।

মৃত্যু
১৯৭১- বাংলাদেশি খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা বীর প্রতীক হারুনুর রশীদ।
১৯৮৪- বাঙালি অভিনেতা এবং গায়ক অসিতবরণ মুখোপাধ্যায়।
১৯৯০- স্বৈরশাসন বিরোধী আন্দোলনকারী শহীদ ডা. মিলন।
১৯৯৮- গবেষক ও লেখক নরেন বিশ্বাস।
২০০৮- ভারতীয় রাজনীতিবিদ ও অষ্টম প্রধানমন্ত্রী বিশ্বনাথ প্রতাপ সিং।
২০২০- বাংলাদেশি অভিনেতা, ব্যবসায়ী ও কলামিস্ট আলী যাকের।

দিবস
শহীদ ডা. মিলন দিবস,বাংলাদেশ।

কেএসকে/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।