মন ভালো করা ভিডিও

কাজে যেতে তৈরি হচ্ছে মেয়ে, পাশে দাঁড়িয়ে খাইয়ে দিচ্ছেন বাবা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ডেস্ক আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৬:৩৬ পিএম, ২৬ আগস্ট ২০২৩
ছবি সংগৃহীত

সন্তান যত বড় হোক না কেন, বাবা-মায়ের কাছে চিরকাল ছোটই থেকে যায়। তাদের প্রতি মুহূর্তের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করাই যেন বাবা-মায়ের একমাত্র স্বপ্ন। তেমনি ছেলেমেয়েও জীবনে যতই প্রতিষ্ঠিত হোক, বাবা-মায়ের হাতে খাওয়ার মতো পরম তৃপ্তি আর কোনো কিছুতে মেলে না। সম্প্রতি এমনই এক বাবা-মেয়ের গল্প উঠে এসেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

ডিউটিতে যাওয়ার জন্য আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে তৈরি হচ্ছেন এয়ারহোস্টেস মেয়ে। হয়তো তাড়াহুড়ায় খাবার খাওয়ার সুযোগ পাননি। কিন্তু মেয়েকে তো আর না খেয়ে বাইরে যেতে দিতে পারেন না বাবা। তাই পাশে দাঁড়িয়েই মেয়েকে মুখে তুলে খাইয়ে দিচ্ছেন তিনি। মেয়ের সাজে বিঘ্ন না ঘটিয়েই যত্ন নিচ্ছেন আদরের সন্তানের। বাবা-মেয়ের এমনই এক সুন্দর মুহূর্তের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

আরও পড়ুন>> ১৩ বছর সংসার সামলানোর অভিজ্ঞতা, চাকরির সিভিতে সগর্ব ঘোষণা নারীর

জানা যায়, ইন্ডিগো এয়ারলাইনসে এয়ারহোস্টেস পদে চাকরি করেন পূজা বিহানি। বাবা নিজের হাতে তাকে খাইয়ে দেওয়ার ভিডিও ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে পূজা লিখেছেন, বাবা, তুমি সবচেয়ে ভালো। আমি জানি আমি এটি খুব বেশি বলি না। কিন্তু আজ একটু অতিরিক্ত বলবো। ধন্যবাদ সবকিছুর জন্য। অনেক ভালোবাসি বাবা।

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by Pooja Bihani Sharma (@poojabihani29)

ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, ইন্ডিগোর ক্রুর পোশাকে রয়েছেন পূজা। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দ্রুত সাজগোজ করছেন তিনি। পাশে খাবারের প্লেট নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন তার বাবা। খাওয়ার জন্য যেন বেশি সময় দিতে না হয় তাই মেয়ের সাজের মধ্যেই খাইয়ে দিচ্ছেন তিনি।

আরও পড়ুন>> ইনস্টাগ্রামে চাকরির বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে খোয়ালেন ১৪ লাখ টাকা

মিষ্টি-মধুর এই ভিডিও দেখে আবেগপ্রবণ হয়েছেন অনেকে। মন্তব্যে একজন লিখেছেন, বাবারা এমনই হয়।

আরেকজন বলেছেন, সবার ভাগ্যে এমনটি জোটে না। আপনি ভাগ্যবতী!

তৃতীয় একজনের মন্তব্য, কলেজে যাওয়ার সময় দেরি হয়ে গেলে মা-ও আমাকে এভাবে খাইয়ে দেন।

সূত্র: এই সময়
কেএএ/

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।