অগ্নিনিরাপত্তায় দেশসেরা স্থাপনা বিএম কনটেইনার ডিপো

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম
প্রকাশিত: ০৭:১৮ পিএম, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থায় শিল্প-স্থাপনা হিসেবে দেশসেরা স্বীকৃতি পেয়েছে স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের সিস্টার কনসার্ন বিএম কনটেইনার ডিপো লিমিটেড।

সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘৯ম আন্তর্জাতিক ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপো ২০২৪’ এ প্রতিষ্ঠানটিকে এ স্বীকৃতি দেয় ইলেকট্রনিক সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইসাব)।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। স্মার্ট গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন মাইনুল আহসান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছ থেকে সেফটি এক্সিলেন্স-চ্যাম্পিয়ন ট্রফি গ্রহণ করেন।

এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ডিজি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি জসিম উদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আমিন হেলালী উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান সীতাকুণ্ডে অবস্থিত বিএম কনটেইনার ডিপোর অফ-ডক প্রাঙ্গণে এমন বিশ্বমানের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পর্ষদকে বিশেষভাবে প্রশংসা করেন।

এদিন ইসাব চারটি বিভাগে (যেমন আবাসিক ভবন, বাণিজ্যিক ভবন, শিল্প-আরএমজি ও শিল্প-অন্যান্য) নিরাপত্তা শ্রেষ্ঠত্ব পুরস্কার ঘোষণা করে। বিচারক প্যানেল ছিলেন বুয়েট, কুয়েটের অধ্যাপক ও দেশসেরা স্থপতিরা।

বিএম কনটেইনার ডিপো বাংলাদেশের প্রথম শিল্প যেখানে সাধারণ ফায়ার ডিটেকশন, ফায়ার হাইড্রেন্ট ও স্প্রিংকলার সিস্টেম ছাড়াও এর পুরো ২৪ একর ইয়ার্ড এবং ওয়ারহাউজ এলাকায় অ্যালকোহল প্রতিরোধী ফোম ফায়ারফাইটিং সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে।

সব ধরনের বিপজ্জনক পণ্য হান্ডলিং করার জন্য আইএমডিজি কোড অনুসারে রাসায়নিক সুরক্ষা বাড়াতে অফ-ডক ডিপোটির ওয়ারহাউজগুলোতে ৩০০টি রাসায়নিক ডিটেক্টরও স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও ডিপোটিতে নিজস্ব ফায়ার ব্রিগেড রয়েছে যাদের নেতৃত্বে আছেন ফায়ার সার্ভিসের একজন সাবেক কর্মকর্তা।

আবু আজাদ/বিএ/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।