মুক্তিযোদ্ধা

দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে কত রকম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সেসব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ছবি দিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের আলোচিত ছবি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে শুরু থেকেই বিদেশি নাগরিকদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণ ছিল। তারা নিরস্ত্র বাংলাদেশিদের হত্যা, নির্যাতন এবং যুদ্ধের খবর কেউ পৌঁছে দিয়েছিলেন লেখার মাধ্যমে, কেউ ছবি তুলে। এবার জেনে নিন মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন যে বিদেশি বন্ধুরা।

দেশের মুক্তির জন্য অনেকের মতো অভিনয় অঙ্গনের তারকারাও মহানমুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। ছবিতে দেখুন যে তারকারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে লড়াই করেছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধকে বেগবান করতে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনন্য ভূমিকা ছিল।এ কেন্দ্র থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠান ও গান প্রচারিত হত। এবার দেখুন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কয়েজন জনপ্রিয় শিল্পীকে। 

দেশের অন্যতম নাট্য সংগঠন প্রাচ্যনাট প্রতিবছরের মতো এ বছরও আয়োজন করেছে ‘লালযাত্রা’। দেখুন এবারের ‘লালযাত্রা’র ছবি।

মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা এ দেশকে স্বাধীন করেছি। এবার দেখুন মুক্তিযুদ্ধের কিছু দুর্লভ ছবি।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের ভয়াল কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের নিরপরাধ, নিরস্ত্র ও ঘুমন্ত সাধারণ মানুষের ওপর নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালায়। এই হত্যাকাণ্ড আমাদের ইতিহাসে গণহত্যা হিসেবে পরিচিত। দেখুন ২৫ মার্চের গণহত্যার কিছু হৃদয়বিদারক ছবি।

বাংলাদেশের আজকে অবস্থানে আসার পেছনে রয়েছে অনেক ঐতিহাকি প্রেক্ষাপট। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১ সালের সুমহান মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন। ছবিতে জেনে নিন কয়েকটি ঐতিহাসিক ঘটনা।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রামের এম আজিজ স্টোডিয়ামে বর্ণাঢ্য ডিসপ্লেতে অংশগ্রহণ করেন নগরীর বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের লাখো শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে পিরোজপুরে মহান বিজয় দিবস পালিত হয়েছে।

বিজয় দিবস উপলক্ষে ব্যস্ত রাজধানীবাসী ছুটি পেয়েছে। তাই তারা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আনন্দ ভ্রমণে বের হয়েছেন। তাদের অধিকাংশের পোশাকে দেশপ্রেমের পরিচয় ফুটে উঠেছে।

বিজয় দিবসের ৪৭ বছর পূর্তিতে জাতি তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাচ্ছে।

১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর স্মৃতিসৌধে ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতাসহ সর্বস্তরের জনতা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। এবারের অ্যালবামে থাকছে স্বাধীনতা দিবস পালনের ছবি।

আজ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। এ উপলক্ষে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ করে স্বাধীনতা যুদ্ধে জীবন দানকারী বীরদের।

আজ ২৫ মার্চ। ভয়াল কালরাত। এই রাতে পাকিস্তানি বাহিনী ইতিহাসের নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ চালায়। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ‘নির্যাতনের প্রতিচ্ছবি-৭১ এর বর্বরতা’ শিরোনামে প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে।

আজ জাতি পালন করেছে মহান বিজয় দিবস। এবারের অ্যালবাম সাজানো হয়েছে নোভা টুআইয়ের চার ক্যামেরায় তোলা ছবি দিয়ে।

এবারের অ্যালবাম সাজানো হয়েছে বুদ্ধিজীবী দিবসের ছবি দিয়ে। এ ছবিগুলো তোলা হয়েছে ‘হুয়াওয়ে নোভা টুআই’ মোবাইল দিয়ে।

১৯৭১ সালের বিজয়ের ঠিক পূর্ব মুহূর্তে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের এদেশীয় দোসরা আমাদের বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। তাদের প্রতি আজ জাতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছে।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজনে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিজয় দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

শহীদ বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে। বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের ছবি নিয়ে এবারের অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।

১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় লাভ করেছি। বছর ঘুরে আবার এসেছে সে বিজয়ের দিন। তাই লাখো শহীদের স্মৃতির স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধ ও মুক্তিদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভ নিয়ে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে। 

দিন সপ্তাহ মাস বছর ঘুরে আবার এসেছে মহান বিজয় দিবস। প্রতিবছর বিজয়ের মাস এলে শহর, নগর ও বন্দরে ফেরিওয়ালারা পতাকা বিক্রি করেন। তাদের নিয়ে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।

১৯৭১ সালে বিজয়ের পূর্ব মুহূর্তে এ জাতিকে মেধাহীন করার জন্য দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়। তাদের স্মরণে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, মোহাম্মদ মনসুর আলী এবং এএইচএম কামারুজ্জামান-এই চারটি নাম বাংলাদেশের ইতিহাসে উজ্জ্বল নক্ষত্রসম। তারা আমাদের ইতিহাসে জাতীয় চার নেতা হিসেবে ঠাঁই পেয়েছেন। তাদের ছাড়া স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস লেখা হয়তো সম্ভব না।

মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে এর প্রেক্ষাপট নিয়ে বাংলা সাহিত্যে অনেক গ্রন্থ রচিত হয়েছে। এর মধ্য থেকে ৭টি আলোচিত গ্রন্থ নিয়ে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।

বাংলা সাহিত্যের অনেক খ্যাতিমান লেখকই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখালেখি করেছেন। তাদের মধ্য থেকে ৭ জন কালজয়ী লেখকের ছবি নিয়ে এই অ্যালাবাম সাজানো হয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ বিজয় অর্জনের পরে এদেশে অনেক যুদ্ধশিশু জন্ম নেয়। এমনই এক যুদ্ধশিশু মনোয়ারা ক্লার্ককে নিয়ে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের অনন্য স্থাপনা শিখা চিরন্তন আমাদের দেশপ্রেমের চেতনায় উদ্দীপ্ত করে। এ শিখা চিরন্তন নিয়ে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতা জাদুঘর আমাদের নতুন প্রজন্মের কাছে ইতিহাসের আয়নার মত কাজ করছে। এ জাদুঘরের ছবি নিয়ে অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।