ছবিতে আজকের ট্রাইব্যুনাল
জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণা করা হবে আজ। এ রায় ঘিরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ছবি: মাহবুব আলম
-
সকাল ৯টার দিকে এই মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
-
দেশের ইতিহাসে কোনো প্রধানমন্ত্রী মানবতাবিরোধী অপরাধে প্রথমবারের মতো বিচার শেষে সাজার মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন। আর এ রায় ঘিরে দেশ-বিদেশের মানুষের দৃষ্টি এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দিকে।
-
শেখ হাসিনার রায়কে কেন্দ্র করে সুপ্রিম কোর্ট ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গেট ও আশেপাশের এলাকায় রোববার থেকেই নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে পুলিশ-র্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি নিয়োজিত রয়েছে সেনাবাহিনী।
-
গত ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন ঠিক করার আগে থেকেই তৎপর গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরাও
-
এরই মধ্যে নিরাপত্তার স্বার্থে ১৬ নভেম্বর সন্ধ্যার পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দোয়েল চত্বর হয়ে শিক্ষা ভবনমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সীমিত করা হয়েছে পথচারীদের চলাচল।
-
সুপ্রিম কোর্ট চত্বর থেকে ট্রাইব্যুনাল এলাকা সবখানে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্যদের কড়া অবস্থান চোখে পড়ছে। ২০২৪ সালের জুলাই গণহত্যা-সম্পর্কিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঐতিহাসিক রায় ঘিরে সকাল থেকেই ট্রাইব্যুনাল ও আশপাশের এলাকা নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে রয়েছে।
-
সুপ্রিম কোর্টের আশপাশে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা কঠোর পাহারায় রয়েছেন। মাজার গেটের সামনে সেনা সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা যায়। ট্রাইব্যুনালের ভেতরে ও বাইরে পুলিশের পাশাপাশি র্যাবসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা টহল দিচ্ছেন।
-
এদিকে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গেট দিয়ে ঢোকার সময় চেক করা হচ্ছে।