নতুন বাইক কেনার কতদিন পর সার্ভিসিং করাবেন

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৩:১৬ পিএম, ১০ জুন ২০২৫
ছবি: সংগৃহীত

ঠিকভাবে যত্ন না নিলে কোনো জিনিসই বেশিদিন ভালো থাকে না। সেটা হোক আপনার প্রিয়জন কিংবা শখের বাইক। নিয়মিত বাইকের যত্ন নিলে, সময়মতো সার্ভিসিং করালে শখের বাইকটিকে বছরের পর বছর ব্যবহার করতে পারবেন।

অনেকেই জানেন না বাইক সার্ভিসিংয়ের সঠিক সময় কখন, কতদিন পর পর বাইক সার্ভিসিং করানো উচিত, নতুন বাইক হলে কবে প্রথম সার্ভিসিং করিয়ে নেওয়া ভালো।

বিজ্ঞাপন

ভালো মাইলেজ পেতে বাইকের নিয়মিত যত্ন এবং সঠিক সময়ে সার্ভিসিং করানো জরুরি। আসলে এর কোনো ধরাবাঁধা সময় নেই। এটা নির্ভর করে বাইকের মডেল এবং চালক কীভাবে ব্যবহার করেন, তার উপর। তবে বাইক সার্ভিসিংকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

প্রথম সার্ভিসিং হয় ৩০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটারের মধ্যে। অর্থাৎ নতুন বাইক ৩০০ কিলোমিটার চালানোর পর সার্ভিসিং করিয়ে নিতে হবে। এই সময় বাইকের ইঞ্জিন, ব্রেক এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ ঠিক মতো কাজ করছে কি না দেখা হয়। কোনো সমস্যা থাকলে সারিয়ে দেন মেকানিক।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

প্রথম সার্ভিসিংয়ের পর দ্বিতীয় এবং তৃতীয় সার্ভিসিং করাতে হবে ২ হাজার থেকে ৩ হাজার কিলোমিটারের মধ্যে। এই সময় সবার আগে ইঞ্জিন অয়েল বদলানো হয়। চেইন লুব্রিকেশনের কাজ হয়। সঙ্গে দেখা হয় ব্রেক এবং ক্লাচ ঠিক মতো কাজ করছে কি না।

তবে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার কিলোমিটার গাড়ি চালানোর পর একবার অবশ্যই সার্ভিসিং করাতে হয়। একে রেগুলার সার্ভিসিং বলে। এতে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন, এয়ার ফিল্টার পরিস্কার, টায়ারের চাপ এবং ব্রেক কাজ করছে কি না দেখা হয়।

সূত্র: দ্য ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

কেএসকে/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।