আশ্রয়কেন্দ্রে জড়ো হচ্ছে মানুষ, দেওয়া হচ্ছে শুকনা খাবার

জেলা প্রতিনিধি
জেলা প্রতিনিধি জেলা প্রতিনিধি পটুয়াখালী
প্রকাশিত: ১০:০৭ পিএম, ২৪ অক্টোবর ২০২২

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সোমবার (২৪ অক্টোবর) সকাল থেকে দিনভর পটুয়াখালীসহ পুরো দক্ষিণ উপকূলে দমকা হাওয়া ও ভারি বৃষ্টিসহ দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করে। তবে রাত ৮টার পর থেকে পটুয়াখালীতে হঠাৎ করেই আবহাওয়া শান্ত হয়ে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে হঠাৎ করে আবহাওয়ার এই পরিবর্তন উপকূলের মানুষকে ভাবিয়ে তুলছে। অপরদিকে, জেলার বিচ্ছিন্ন দীপ চরগুলোর মানুষরা নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে শুরু করেছেন।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাশফাকুর রহমান বলেন, এরইমধ্যে ২০ হাজারের বেশি মানুষকে ৭৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা মানুষদের পরিবার প্রতি এক কেজি মুড়ি, দুই প্যাকেট বিস্কুট, চিনি, গুড় এবং নিরাপদ পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, রাঙ্গাবালী উপজেলায় যেসব মানুষ মূল বেড়িবাঁধের বাইরে অবস্থান করছিলেন তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে। এই উপজেলায় বিচ্ছিন্ন চালিতাবুনিয়া এবং চর মন্তাজ ইউনিয়নে সব থেকে বেশি মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

এদিকে, জেলায় কী পরিমাণ মানুষ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছেন তা জানতে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক মোহম্মদ কামাল হোসেন এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) হুমায়ুন কবিরের ব্যবহৃত মোবাইলফোনে যোগাযোগ করেও তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

আব্দুস সালাম আরিফ/এমআরআর/এএসএম

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।