ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ৫ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

জেলা প্রতিনিধি
জেলা প্রতিনিধি জেলা প্রতিনিধি টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ১২:৫৭ পিএম, ১৯ জানুয়ারি ২০২৪

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে প্রায় ৫ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। ফলে যাত্রী ও চালকদের মাঝে ফিরেছে স্বস্তি।

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মীর মো. সাজেদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে অতিরিক্ত ঘন কুয়াশার কারণে ভোর ৫টা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে থেমে থেমে যানজট সৃষ্টি হয়। ফলে তীব্র শীতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রী ও চালকরা।

gare-(3).jpg

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, অতিরিক্ত ঘন কুয়াশা ও এলোমেলোভাবে গাড়ি চালানোর কারণে সেতু পূর্ব থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ১৩ থেকে ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। এসময় ঢাকা ও উত্তরবঙ্গগামী দূরপাল্লার কিছু কিছু যানবাহন ভূঞাপুর-এলেঙ্গা আঞ্চলিক মহাসড়ক ব্যবহার করেন।

আরও পড়ুন : ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১৪ কিমি যানজট

এদিকে, মহাসড়কের তীব্র যানজট নিরসনে এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানা ও বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষের সদস্যরা কাজ করেন। সকাল সাড়ে ৯ টার পর থেকে মহাসড়কের কিছু কিছু অংশে যানজট কমতে শুরু করে।

চালক ও যাত্রীরা জানান, কুয়াশার কারণে ভোর থেকে মহাসড়কে যানজট সৃষ্টি হয়েছিল। এতে তীব্র শীতের কারণে অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হয়। পরে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের চাপও কমে আসে। এসময় ঘন কুয়াশায় মহাসড়কে তীব্র যানজট ও দুর্ঘটনারোধে পুলিশ সদস্যদের কাজ করতে দেখা যায়।

gare-(3).jpg

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মীর মো. সাজেদুর রহমান বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু সেতু পূর্ব পর্যন্ত ভোর সাড়ে ৫টা থেকে মহাসড়কের প্রায় ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট সৃষ্টি হয়েছিল। পরে সকাল ১০টা থেকে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসে।

এদিকে, বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, ঘন কুয়াশা পড়লেও টোল আদায়ে কোনো বিঘ্ন ঘটেনি। টোলপ্লাজা এলাকায় ঘনকুয়াশায় গাড়ির গতির দৃষ্টিসীমা পরিমাপকযন্ত্র স্থাপন করা হয়েছে।

আরিফুর রহমান টগর/এএইচ/এমএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।